মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি আরেক ‘মাইলফলক’ হয়ে থাকবে

প্রথম আলো গওহার নঈম ওয়ারা প্রকাশিত: ২৩ জুলাই ২০২৫, ১৭:২৪

‘আপনারা কিছু বলতেছেন না ক্যান’—হাসপাতালের অলিন্দে ছোটাছুটি করতে করতে এক হতাশ কিশোরী বারবার চিৎকার করে কথাগুলো বলছিল। স্বেচ্ছাসেবক কিশোরী আহত ব্যক্তিদের জন্য হাসপাতালের প্রবেশপথটা পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করছিল। কেউ তার এই চিৎকার আমলে নিচ্ছিল না। হাসপাতালের বারান্দা তখন মানুষের দঙ্গলে সয়লাব। একেক রাজনৈতিক দলের একেক নেতা তাঁদের চ্যালা–চামুণ্ডা নিয়ে উত্তেজিত মিছিলের মতো ঢুকছেন হাসপাতালে।


উদ্ধারকর্মীরা পথ পাচ্ছেন না ওটির, ওয়ার্ডের এবং ডাক্তারের টেবিলের। টিভি চ্যানেলের ক্যামেরার ভিড় আর কথিত প্রত্যক্ষদর্শীদের একই বয়ান রেকর্ডিং বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। কিশোরীর আকুতি ছিল, ওদের সরিয়ে রোগী নিয়ে আসা যাওয়ার পথটা পরিষ্কার রাখা। সারা রাত আধো ঘুম আধো জাগা অবস্থায় কিশোরীর সেই নিরুপায় চিৎকার প্রতিধ্বনিত হয়েছে কানে। কে কাকে সরতে বলবে? কে কাকে বাধা দেবে?


আগ্রহী পাঠকের নিশ্চয় মনে আছে, ২০১৮ সালের ২৩ জুনের কথা। সেদিন থাইল্যান্ডের চিয়াং রাই প্রদেশে ফুটবল অনুশীলন শেষে ১২ শিশুর একটি দল থাম লুয়াং গুহায় আটকা পড়েছিল। তাদের ফুটবল কোচও ছিলেন তাদের সঙ্গে। বৃষ্টির কারণে গুহার প্রবেশপথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তারা ভেতরে আটকা পড়ে। প্রায় দুই সপ্তাহ পর তাদের জীবিত অবস্থায় খুঁজে পাওয়া যায়। এরপর উদ্ধারকারী দলের সহায়তায় তাদের সবাইকে নিরাপদে গুহা থেকে বের করে আনা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও