You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আগের পাঁচ মাসের চেয়ে জুনে ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি, ‘জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি’ ঘোষণার পক্ষে বিশেষজ্ঞরা

দেশে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত ‍পাঁচ মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৪ হাজার ৩৪৫ জন। তবে এক জুন মাসেই এর চেয়ে বেশি মানুষ এডিস মশাবাহিত এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন; এ সংখ্যা ৫ হাজার ৮০৪। সরকারি হিসাব বলছে, এযাবৎকালের মধ্যে এক মাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ডেঙ্গু সংক্রমণ হয়েছে জুনে।

জুনে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টি হয়েছে। সেই সঙ্গে আর্দ্রতা ছিল বেশি। জনস্বাস্থ্যবিদ ও কীটতত্ত্ববিদেরা মনে করছেন, এ কারণে ডেঙ্গুর রোগবাহী এডিস মশার বিস্তার বেড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে দেশে ডেঙ্গুকে ‘জরুরি জনস্বাস্থ্য পরিস্থিতি’ ঘোষণার পক্ষে তাঁরা।

এ বছর ঢাকার চেয়ে সারা দেশে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে এলাকাভিত্তিক ম্যাপিংয়ের দরকার বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এ নিয়ে দৃশ্যমান কোনো তৎপরতা নেই।

চলতি বছরে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ১০ হাজার ৬৮২ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন। সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ সোমবার সকাল আটটা থেকে গতকাল সকাল আটটা পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮৬ জন। এ সময় একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ বছর দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ গেল ৪৩ জনের।

এ পরিস্থিতি গত সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে দেশে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। বাসস জানায়, একটি প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার ফি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। মেয়াদ ছিল ৩০ জুন পর্যন্ত। নতুন প্রজ্ঞাপনে সময়সীমা আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন