জ্বালানির বাজারে অস্থিরতার শঙ্কা, স্বল্পোন্নত দেশের ঝুঁকি বেশি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২৩ জুন ২০২৫, ১৩:৩৭

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রও। এরই মধ্যে ইরানের তিনটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে তারা। যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর হরমুজ প্রণালি বন্ধের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইরানের পার্লামেন্ট। তবে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য দেশটির সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের চূড়ান্ত অনুমোদন লাগবে।


বৈশ্বিক জ্বালানি বাণিজ্যের ২০ শতাংশ তেল (দিনে গড়ে দুই কোটি ব্যারেল) এবং প্রায় ৩০ শতাংশ এলএনজি এই পথ দিয়েই পরিবহন করা হয়। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে পড়বে বহুমাত্রিক প্রভাব। চরম অস্থিরতায় বাড়বে জ্বালানির দাম।


হরমুজ প্রণালি বন্ধের ঝুঁকিতে বৈশ্বিক জ্বালানি ও অর্থনীতির ওপর নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক অধ্যাপক, জ্বালানি ও টেকসই উন্নয়ন বিশেষজ্ঞ ড. ইজাজ হোসেনের সঙ্গে কথা বলেছে জাগো নিউজ। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জাগো নিউজের নিজস্ব প্রতিবেদক মো. নাহিদ হাসান।


জাগো নিউজ: ইরান যদি হরমুজ প্রণালি বন্ধের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়, বৈশ্বিক জ্বালানির বাজারে কী প্রভাব পড়বে?


ড. ইজাজ হোসেন: হরমুজ প্রণালি বন্ধ হলে বৈশ্বিক জ্বালানি তেলের বাজারে অস্থিরতা বাড়বে। এখন কথা হচ্ছে ওদের (ইরান) কতখানি ক্ষমতা আছে এটিকে বন্ধ রাখার। তখন ইউরোপসহ অন্য দেশও আমেরিকার সঙ্গে কথা বলে এটিকে খোলা রাখার চেষ্টা করবে। কিছুদিনের জন্য খুবই খারাপ অবস্থা হয়ে যাবে। তেলের দাম তখন সাংঘাতিক রকম বেড়ে যাবে। এখন ইরানকে সাপোর্ট দিয়ে অন্য দেশ যদি এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায় তখন খুব জটিল পরিস্থিতি তৈরি হবে। এটা বলা ডিফিকাল্ট যে আমেরিকা কতখানি এগুলোকে প্রতিহত করবে। আবার ইরান যদি একেবারে সিদ্ধান্ত নেয় যে এটিকে তারা বন্ধ করবেই তখন আমেরিকা জোটভুক্ত দেশকে সঙ্গে নিয়ে এটিকে ভাঙার চেষ্টা করবে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও