ঘুমের সময় বা অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রমের পর এমনটা বেশি হতে দেখা যায়। এর পেছনে আছে অনেক কারণ। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ইলেকট্রোলাইট ইমব্যালান্স বা শরীরে লবণের তারতম্য, পানিশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন, স্নায়বিক সমস্যা, ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অথবা দীর্ঘ সময় এক ভঙ্গিতে থাকা।
মাসল ক্র্যাম্পের সঠিক কারণ শনাক্ত করতে সঠিক ইতিহাস ও মূল্যায়ন জরুরি। নিজেকে প্রশ্ন করুন ও চিকিৎসককে অবহিত করুন—