টেকনাফে জেলেপাড়ায় হাহাকার, কোরবানির ঈদেও মাংস খাওয়া হয়নি অনেকের

প্রথম আলো টেকনাফ প্রকাশিত: ০৯ জুন ২০২৫, ১২:৩২

কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় শত কিলোমিটার দূরে টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ। বঙ্গোপসাগর ও নাফ নদীঘেরা এই দ্বীপের জালিয়াপাড়ায় সাত শতাধিক জেলে পরিবারের বসবাস।


ঈদের দ্বিতীয় দিন, গত শনিবার দুপুরে জালিয়াপাড়ায় গিয়ে দেখা গেল, সাধারণ দিনের মতোই কাটছে এখানকার মানুষের জীবন। শিশু-কিশোরেরা বেড়িবাঁধের ওপর খেলায় মেতে আছে। বড়রা কেউ জাল মেরামত করছেন, কেউ শুঁটকি তৈরিতে ব্যস্ত। অনেকেই দোকান বা গাছতলায় বসে আড্ডা দিচ্ছেন। ঈদের সেই চেনা আনন্দ নেই।


কেন এমন অবস্থা, জানতে চাইলে জেলে নুরুল আমিন (৫৫) আঞ্চলিক ভাষায় বললেন, ‘জাইল্যাজীবন বউত হস্টর। ঝড়–তুফানত সাগর-নদীত নামি মাছ ধরন পরে। নৌহা ডুবিলে মানুষ মরে। নিষেধাজ্ঞাত মাছ ধরা বন্ধ তাইলে ন খায় থাহন পরে। বর্মার (মিয়ানমার) আরাকান আর্মি গুলি গরে, ধরি লই যাই জেলত পাঠায়। জাইল্যাঅলর সুখ-শান্তি বউত আগে মরি গিয়ে গই। ঈদর আনন্দ হত্তুন আইব (জেলেজীবনে অনেক কষ্টের। ঝড়-তুফানেও সাগর-নদীতে মাছ ধরতে হয়। নৌকা ডুবে মানুষ মারা যায়। আবার নিষেধাজ্ঞায় মাছ ধরা বন্ধ থাকলে না খেয়ে থাকতে হয়। মিয়ানমারের আরাকান আর্মি গুলি করে, ধরে নিয়ে জেলে পাঠায়। জেলেদের সুখ-শান্তি বহু আগেই মরে গেছে। ঈদের আনন্দ কোত্থকে আসবে)।’


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে