ব্লাড ক্যানসার মানেই মৃত্যু নয়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২৫, ১৩:৩২

বিশ্বে প্রবীণদের যত ধরনের ক্যানসার হয় তার প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশ ব্লাড ক্যানসার। শিশুদের ক্ষেত্রে এই হার প্রায় ২৫ শতাংশ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, গত ১০ বছরে বিশ্বে ব্লাড ক্যানসারের হার ৪৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।


ব্লাড ক্যানসার কী


রক্তে তিন ধরনের কণিকা থাকে। এগুলো হলো লোহিত রক্তকণিকা, শ্বেত রক্তকণিকা ও অণুচক্রিকা। কোনো কারণে অস্থিমজ্জার ভেতরের ব্লাড স্টিমসেলের (মাদার সেল) মিউটেশন বা অন্য কোনো পরিবর্তন হলে ক্যানসার সেল (ব্লাস্ট) বা অপরিপক্ব কোষ তৈরি হয়, যা অস্থিমজ্জার ভেতরে অতি দ্রুত বৃদ্ধি পায়। অস্থিমজ্জার ভেতরে এই রক্তকণিকাগুলোর অস্বাভাবিক বৃদ্ধিই ব্লাড ক্যানসার। মোটাদাগে ব্লাড ক্যানসার হয় তিন ধরনের—লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা ও মায়েলোমা।


কারণ ও উপসর্গ


ব্লাড ক্যানসারের নির্দিষ্ট কোনো কারণ জানা যায় না। তবে রেডিয়েশন, শিল্পের রাসায়নিক, কীটনাশক, ভেজাল খাবার, লুব্রিকেন্টস, বার্নিশ, কেমোথেরাপির ওষুধ ও কিছু জেনেটিক অসুখ ব্লাড ক্যানসারের জন্য দায়ী থাকতে পারে।


ব্লাড ক্যানসারের উপসর্গ ও লক্ষণগুলো হলো—



  • রক্তের হিমোগ্লোবিন কমে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। ফলে দুর্বলতা, অরুচি, বুক ধড়ফড়, পায়ে পানি জমা, ফ্যাকাশে ভাব দেখা দেয়।

  • যেহেতু শ্বেত রক্তকণিকা অস্বাভাবিক তাই রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যায়। এ কারণে দীর্ঘদিনের জ্বর বা ঘন ঘন জ্বর হয়।

  • রক্তের অণুচক্রিকা কমে যায় তাই অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ, শরীরে র‍্যাশ ওঠা; দাঁতের গোড়া, প্রস্রাব–পায়খানা বা কাশির সঙ্গে রক্ত পড়া, মাসিক বেশি হওয়া ইত্যাদি দেখা দেয়।

  • গ্লান্ড ফুলে যাওয়া এবং লিভার ও প্লীহা বড় হতে পারে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও