You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শিক্ষাঙ্গনে অস্থিরতা, নেই পরিকল্পিত সমাধান

দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একের পর এক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। কোথাও উপাচার্য অপসারণ, কোথাও নাম পরিবর্তনের দাবি, আবার কোথাও আবাসন-সংকটের মতো বিষয় নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে। এক বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলন থামে তো আরেকটিতে শুরু হয়। বেশ কিছু দিন ধরে অন্তত পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে।

এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রশাসনের বিরুদ্ধে অনাস্থাসহ ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম, তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার এমন সংকট নিরসনে সরকার ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সামগ্রিকভাবে পরিকল্পনা করে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে ধীরগতি দেখাচ্ছে বলে মনে করেন শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। কেবল কোনো ঘটনা ঘটলে তার পরিপ্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিকভাবে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে।

অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন খাতে সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন গঠন করেছে। অথচ শিক্ষা খাত নিয়ে সংস্কার কমিশনও গঠন করা হয়নি। শিক্ষাবিদদের পরামর্শ, কোনো ঘটনা ঘটলেই কেবল প্রতিক্রিয়া নয়, সামগ্রিকভাবে শিক্ষা নিয়ে পরিকল্পনা করে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যবস্থা নিতে হবে।

ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানের পর ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। শিক্ষা ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। গত মার্চে শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্ব পান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এখন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে আছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন