‘ডোবার পথে’ টুনা ধরার প্রকল্প

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২৫, ০৮:৫৯

জাহাজ কিনে গভীর সমুদ্র থেকে টুনা মাছ আহরণ করতে ২০২০ সালের জুনে পাইলট প্রকল্প নিয়েছিল মৎস্য অধিদপ্তর। একবার সময় বাড়ানোর পর আগামী জুনে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রকল্পের অগ্রগতি হয়েছে মাত্র ৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। প্রকল্পের মেয়াদ আবার দুই বছর বাড়ানোর একটি প্রস্তাব খারিজ করে দিয়েছে পরিকল্পনা কমিশন। নতুন প্রস্তাবটিতে জাহাজ কেনার পরিবর্তে ভাড়া নেওয়ার কথা বলা হয়েছিল।


আহরণের বাইরে থেকে যাওয়া গভীর সমুদ্রের টুনা ও এ জাতের অন্যান্য মাছ ধরার অভিজ্ঞতা অর্জন এবং টুনা মাছ আহরণে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করা ছিল এ প্রকল্পের লক্ষ্য। এর আওতায় গভীর সমুদ্রে টুনা আহরণে সক্ষম তিনটি জাহাজ কেনার কথা ছিল। জাহাজ কিনতে ২১ কোটি টাকার এলসিও খোলা হয়েছিল। তবে প্রকল্প-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, মৎস্য অধিদপ্তর ওই জাহাজ কিনতে ব্যর্থ হয়েছে। তা ছাড়া এ পর্যন্ত সমুদ্রে কোনো সমীক্ষাও পরিচালনা করা হয়নি। সব মিলিয়ে বলা যায়, প্রকল্পের মূল কাজগুলো বাস্তবায়ন করা হয়নি।


প্রকল্পের দপ্তর জানিয়েছে, প্রথমে এর মেয়াদ ছিল ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। সে সময় প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৬১ কোটি টাকা। পরে প্রস্তাব সংশোধন করে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২৫ সালের জুন করা হয়। এতে অর্থ বরাদ্দ ৫৫ কোটি টাকা করে তিনটির বদলে দুটি জাহাজ কেনার কথা বলা হয়। সেই জাহাজও কেনা হয়নি।


প্রকল্প পরিচালক ড. মো. জুবায়দুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার কারণে আমরা জাহাজ কিনতে ব্যর্থ হয়েছি। দরপত্রে নতুন জাহাজ দেওয়ার কথা থাকলেও পুরোনো নিম্নমানের জাহাজ গছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে তারা। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বাংলাদেশি এজেন্ট নানাভাবে হুমকি ও চাপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে।’


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও