অ্যাড্রিনাল ক্রাইসিস দেখা দিলে মৃত্যুও হতে পারে, তাই যেসব বিষয় জেনে রাখা জরুরি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ২০:৫৬

অ্যাড্রিনাল গ্রন্থির অবস্থান আমাদের দুই কিডনির ঠিক ওপরে। এ গ্রন্থি থেকেই জীবনধারণের অত্যাবশ্যক কর্টিসল হরমোন নিঃসৃত হয়। কোনো কারণে কর্টিসল হরমোন তৈরি কম হলে তাকে অ্যাড্রিনাল ইনসাফিসিয়েন্সি বলে। কর্টিসল হরমোন তৈরি বিপজ্জনকহারে কমে গেলে জীবনসংকট দেখা দিতে পারে। আর এই পর্যায়টাকেই অ্যাড্রিনাল ক্রাইসিস বলে।



কাদের হয়


অনেকেই চর্মরোগ, শাসকষ্ট, বাতব্যথা বা নানা কারণে দীর্ঘদিন ধরে স্টেরয়েড ওষুধ খান। তাঁদের দেহে কর্টিসল হরমোন তৈরির ক্ষমতা কমে যায়। তারপর একদিন হঠাৎ স্টেরোয়েড বন্ধ করলে কর্টিসলের তীব্র ঘাটতির কারণে অ্যাড্রিনাল ক্রাইসিস দেখা দেয়। যেহেতু কেউ কেউ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া অনেক সময় স্টেরয়েড কিনে খান, তাই আমাদের দেশে এটিই অ্যাড্রিনাল ক্রাইসিসের সবচেয়ে বড় কারণ। এ ছাড়া যাঁরা অন্যান্য কারণে অ্যাড্রিনাল ইনসাফিসিয়েন্সিতে ভুগছেন (যেমন অ্যাড্রিনাল টিবি, অটোইমিউন ডিজিজ) এবং এ জন্য নিয়মিত স্টেরয়েড সেবন করতে হচ্ছে, তাঁদের অসুস্থতায় অ্যাড্রিনাল ক্রাইসিস দেখা দিতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও