গর্ভবতী মায়ের মোবাইল আসক্তিতে বাড়ছে শিশুর অটিজমের ঝুঁকি

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৫৫

স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ হয়ে উঠলেও, গর্ভবতী মায়েদের অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার হতে পারে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ। সম্প্রতি ভারতের বিহারের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে, গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারের সঙ্গে অটিজম স্পেকট্রাম ডিজঅর্ডারের সম্ভাব্য যোগ রয়েছে।


শিশুর স্নায়ুবিকাশে মোবাইলের নেতিবাচক প্রভাব


শিশুরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, অটিজম একটি নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার। যার মূল ভিত্তি স্থাপিত হয় গর্ভকালীন সময়ে।


গর্ভধারণের প্রায় তিন সপ্তাহ পর শুরু হয় শিশুর নিউরাল টিউব গঠনের প্রক্রিয়া, যা পরবর্তীকালে রূপ নেয় মস্তিষ্ক ও মেরুদণ্ডে। ৬ থেকে ২০ সপ্তাহের মধ্যে মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে নিউরোন বা স্নায়ুকোষ, যেগুলি একে অপরের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে। এই সংযোগ যত শক্তিশালী হয়, শিশুর চিন্তা, অনুভূতি ও আচরণ তত স্বাভাবিক ও প্রখর হয়।


অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহারে কী হচ্ছে?


মোবাইলের ব্লু লাইট হরমোনে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে—বিশেষ করে মেলাটোনিন নামে পরিচিত স্লিপ হরমোনে। গর্ভবতীর মায়ের পর্যাপ্ত ও গুণগত ঘুম অত্যন্ত জরুরি। ব্লু লাইট সেই ঘুমে বিঘ্ন ঘটিয়ে গর্ভস্থ শিশুর স্নায়ুবিকাশে বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এ ছাড়া মোবাইল ব্যবহারের সময় মা ও শিশুর মানসিক সংযোগ দুর্বল হয়ে পড়ে, যা আচরণগত সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। এ বিষয়ে গবেষণা যদিও এখনো বাকি আছে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও