গরম না ঠান্ডা চা, স্বাদ ও স্বাস্থ্যগত উপকারিতায় কোনটি এগিয়ে

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২৫, ২২:৫৬

চায়ের কথা শুনলেই মন কেমন প্রশান্তিতে ছেয়ে যায়, তাই না? তবে চায়ের আছে অনেক ধরন— গ্রিন টি, লাল চা, দুধ চা, লেবু চা, মশলা চা আরও কত কি! এর মধ্যে আবার অনেকে পছন্দ করেন ধোঁয়া ওঠা গরম চা, অনেকে গরম চা ঠান্ডা করে খেতে পছন্দ করেন আবার কেউ ভালোবাসেন বরফ দেওয়া চা। এমন হরেক রকমের পছন্দের কথা বলতে গিয়ে এবার ভাবনায় ঘুরছে, গরম চা না কি ঠান্ডা চা— কোনটা স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী।


গরম চা না কি ঠান্ডা চা, কোনটা শরীরের জন্য ভালো— এই আলাপে দুবাইয়ের ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান শ্যামা চ্যাটার্জির কাছ থেকে জানা গেল বিভিন্ন রকম চায়ের ভিন্ন ভিন্ন সব উপকারিতার কথা।


গরম চা


কাজের ভীষণ চাপ, সারা দিনের পরিশ্রমে প্রচণ্ড ক্লান্তি কিংবা তীব্র শীতে ঠান্ডায় জমে যাওয়া— এমন সময় এক কাপ গরম চা যে শান্তি এনে দেয়, তা বলে বোঝানো মুশকিল।


ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান শ্যামা বলছেন, গরম চা হলো আরামদায়ক সঙ্গী। ভারী খাবারের পর এই চা পান হজমে সহায়তা করে। শরীর গরম রাখে এবং পেশি শিথিল করতে সাহায্য করে। আর যদি এতে সুগন্ধি থাকে, তাহলে তো কথাই নেই—মন শান্ত করতে একদম পারফেক্ট।


ডায়েটিশিয়ান শ্যামা চ্যাটার্জি আরও বলেন, গরম চা সাধারণত মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়। গরম চা পানে ভালো ঘুম হয়। দিনের শেষে শরীর ও মন শান্ত করতে সাহায্য করে গরম চা।


আইসড টি


সতেজতা আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মিশেলে এক কাপ আইস টি গ্রীষ্মের এই দিনগুলোতে শরীর-মন ঠান্ডা করে দেয়। শ্যামা চ্যাটার্জি বলছেন, আইসড টির নিজস্ব কিছু গুণ আছে।


গরম আবহাওয়ায় শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে আইসড টি। যারা গরমের সময় গরম চা খেতে পারেন না, তাদের জন্য আইসড টি ভালো বিকল্প। এই চায়ের সঙ্গে বিভিন্ন ফল, হার্বস (ভেষজ) মিশিয়ে বিভিন্ন স্বাদে তৈরি করে পান করা যায়।


জার্নাল অব ফুড সায়েন্সে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, চা ঠান্ডা করলে কিছু অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রা কমে যেতে পারে, তবে যদি আইসড টির ক্ষেত্রে চা ৬-৮ ঘণ্টা ধরে ঠান্ডা পানিতে ভেজানো থাকে, তাহলে এতে থাকা পলিফেনল বেশ উপকারী পর্যায়ে যায়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও