‘আমাদের শক্তি-সৌন্দর্য হচ্ছে বৈচিত্র্য, সেটা সেলিব্রেট করতে চাই’

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ২০:৪৫

বাংলা বছর ১৪৩১ বিদায় ও নতুন বছরকে বরণ করে নিতে বড় আয়োজন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সে প্রস্তুতি প্রসঙ্গে সবাইকে জানাতে আজ (৯ এপ্রিল) বুধবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়। সেখানে চৈত্রসংক্রান্তি ও বর্ষবরণ আয়োজনের বিস্তারিত তুলে ধরেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা চলচ্চিত্রকার মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমি মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি। সংবাদ সম্মেলনে ফারুকীর বক্তব্য ও উৎসবের বিস্তারিত পাঠকের উদ্দেশে তুলে ধরা হলো।


সবাইকে নিয়ে উৎসব
আমরা অল ইনক্লুসিভ একটা চৈত্র সংক্রান্তি ও নতুন বছর উদযাপন করতে যাচ্ছি। সকল জাতিগোষ্ঠী এটাকে সাদরে গ্রহণ করছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ সহযোগিতায় অনেক অনুষ্ঠান হচ্ছে বা বেসরকারি উদ্যোগেও হচ্ছে। কিন্তু ফ্ল্যাগশিপ অনুষ্ঠান বলতে যা বোঝায় সেটা হতে যাচ্ছে এবার।


এই আয়োজনের দর্শন   
আমাদের কালচারাল ফিলসফি কী, কেন আমরা এটা করছি? আমাদের সরকারের সব কাজের পেছনে দুটো ব্যাপার কাজ করে। একটা হচ্ছে কালচারাল হিলিং (সাংস্কৃতিকক্ষত পূরণ), আরেকটা হচ্ছে কালচারাল ইনক্লুসিভনেস (সাংস্কৃতিকভাবে অন্তর্ভুক্তি)। আমরা দীর্ঘদিন বিভাজনের মধ্যে ছিলাম। একটা গোষ্ঠীর সঙ্গে আরেকটি গোষ্ঠীর দূরত্ব, সংশয়, অবিশ্বাস ছিল। সেটা থেকে হিলিংয়ের একটা ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রথমবার শিল্পকলা একাডেমি চাঁদরাতে অনুষ্ঠান করেছে। সামনে সারা দেশে হবে। শুধু মুসলমানদের উৎসব ঘিরে নয়, অন্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসবগুলোও সারা দেশব্যাপী হবে।


সবাইকে নিয়ে নতুন বছর উদযাপন যে কারণে
সকল জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে একত্রে উৎসব করার চেষ্টা করছি। এর মূল কারণ কালচারাল ইনক্লুসিভনেস। আমাদের শক্তি ও সৌন্দর্য হচ্ছে বৈচিত্র্য। এই বৈচিত্র্যকে আমরা সেলিব্রেট করতে চাই। আমাদের দেশের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর উৎসবগুলো চৈত্রসংক্রান্তি ঘিরে হয়। আমাদের উৎসবটাও তাই এবার চৈত্রসংক্রান্তি থেকে শুরু হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও