সুচিত্রা সেনের মতো হঠাৎ হারিয়ে যেতে চান ঋতুপর্ণা

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৪

বিনোদন জগতের টালিউডের জনপ্রিয় বর্ষীয়ান অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত মাঝে মধ্যেই গণমাধ্যম সাক্ষাৎকারে বলেন থাকেন—নায়িকা জীবন খুবই কঠিন। সেই জীবনের সঙ্গে অন্য পেশার কোনো মানুষের জীবন মেলানো আরও কঠিন। কোনোভাবে দুটি জীবন মিলে গেলে তার থেকে ভালো আর কিছুই হতে পারে না। তাই অভিনেত্রী প্রতিদিন নিজেকে নির্মাণ করেন। সেই নির্মাণের কিছু অংশ নির্দিষ্ট মানুষের মধ্যে শেয়ার করে দেন। আমি তো কিছুই নিয়ে যেতে পারব না বলেও জানান ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। 


সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমে আবারও তার মনের কথা তার ভক্ত-অনুরাগীদের জানালেন অভিনেত্রী। তিনি বলেন, বলতে পারেন— আমার জীবনে এ যেন এক বিশেষ সময়। ১৫ বছর পর আমার প্রযোজিত ছবি ‘পুরাতন’ দিয়ে বাংলা ছবিতে ফিরছেন শর্মিলা ঠাকুর। পর্দায় তিনি মা, আর আমি মেয়ে। কাজের সুবাদে তাকে খুব কাছ থেকে দেখার আমার সৌভাগ্য হলো। অনেক কিছু জানার সুযোগ ঘটল। এটাই আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।


ঋতুপর্ণা বলেন, এ রকমই আরও এক প্রাপ্তি— সুচিত্রা সেনের জন্মদিনে ওর নাতনি রাইমা সেনের আমন্ত্রণ। অভিনেত্রী মুনমুন সেন, রিয়া সেন আর রাইমার হাত ধরে এই প্রথম ম্যাডাম সেনের ‘উত্তর ফাল্গুনী’ সিনেমার পুরোনো, আসল পোস্টার দেখার সৌভাগ্য হলো। জানতে পারলাম অনেক অজানা কথা।


অভিনেত্রী বলেন, ছেলে অঙ্কন আজ আমার সঙ্গী। আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচয় করাব বলেই ওকে নিয়ে গিয়েছিলাম। সেনবাড়িতে পা রাখা মানেই অজানা রোমাঞ্চ ঘিরে ধরে আমায়, আজও। তিনি বলেন, এখনো সুচিত্রা সেন মানে আমার কাছে একরাশ মুগ্ধতা ও স্বপ্ন। কেউ ওর চোখের প্রেমে পাগল, আবার কেউ ওর হাসির। আমার সত্তা জুড়ে ওর সামগ্রিক উপস্থিতি। আমি তাই ‘উত্তর ফাল্গুনী’ সিনেমার শেষ দৃশ্যে ওর হাজতের গরাদ ধরে দাঁড়িয়ে থাকার মধ্যে অনন্য সৌন্দর্য খুঁজে পাই। কিংবা ‘দীপ জ্বেলে যাই’ সিনেমাতে যখন কাঁদতে কাঁদতে ভেঙে পড়ে বলছেন— বিশ্বাস করুন, আমি অভিনয় করিনি। আমি অভিনয় করতে পারি না...। ভাবলেই গায়ে কাঁটা দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও