You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আজম খান: যে কণ্ঠে রণহুঙ্কার, সেখানেই এত সুর!

তিনি না থাকলে বাংলাদেশে ব্যান্ড সংগীত হত না- যাকে উদ্দেশ্য করে এই কথাটি বলা হয়, তিনি আজম খান। গান শুরুর পর যার নামের আগে ‘পপগুরু’ তকমা বসতে সময় লাগেনি, তিনি গানের চর্চা করতেন বেশিরভাগ সময়ে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ‘আড্ডায় বসে’।

যে সময়ে ব্যান্ড সংগীতকে বলা হত ‘অপসংস্কৃতি’, সে সময় স্রেফ ‘জেদের বশে’ পাড়ায় পাড়ায় বন্ধুবান্ধব নিয়ে বাঁশ দিয়ে ঘিরে মঞ্চ বানিয়ে গান গাইতেন তিনি।

একবার এক সাক্ষাৎকারে আজম খান বলেছিলেন, ‘বন্ধুবান্ধবরা আমার গান ভালো বললেও, আমি আসলে গায়ক না, সিরিয়াসও ছিলাম না’।

মাঝে একাত্তরের রণদামামা তার রক্তে নাচন তোলে; ‘শখের’ গান সরিয়ে রেখে অস্ত্র হাতে হায়েনা বধে রণাঙ্গনে কাটে বিক্ষুব্ধ সময়।

গান নিয়ে উদাসীন সেই মানুষটিই পরে বন্ধু নীলু, মনসুরের গিটার আর সাদেকের ড্রামসের সঙ্গে, ‘সিরিয়াস’ হয়ে ১৯৭২ সালে তৈরি করেন ব্যান্ড ‘উচ্চারণ’। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে শুরু হয় রক মিউজিকের যাত্রা।

সম্প্রতি জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিতে আজম খানকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘স্বাধীনতা পুরস্কার’ দিয়েছে সরকার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন