শুল্কমুক্ত সুবিধার সুফল কম, চীনে রপ্তানি হয় আমদানির ৩১ ভাগের ১ ভাগ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৯ মার্চ ২০২৫, ২০:৪৬

প্রায় ১৪১ কোটি জনগোষ্ঠীর দেশ চীন যেকোনো দেশের জন্যই একটি বড় বাজার। কিন্তু বাজারটি ভালোভাবে ধরতে পারছে না বাংলাদেশ। বাংলাদেশ এ পর্যন্ত কোনো অর্থবছরেই এক বিলিয়ন অর্থাৎ ১০০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করতে পারেনি চীনে। অথচ চীন ৯৯ শতাংশ পণ্যে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারও দিয়েছে বাংলাদেশকে। এ সুযোগও বাংলাদেশ নিতে পারেনি।


বাংলাদেশ চীনের বাজার ধরতে না পারলেও দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ছে। সেটি হচ্ছে মূলত বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের ব্যবসা বৃদ্ধির কারণে। এতে গত ১০ বছরে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বেড়ে তিন গুণ ছাড়িয়েছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বাণিজ্যের ব্যবধান। কারণ, চীন থেকে আমদানি বাড়লেও সেভাবে রপ্তানি বাড়ছে না দেশটিতে। দেশের মোট আমদানির ২৫ শতাংশই আসে চীন থেকে। যদিও মোট রপ্তানির মাত্র ১ দশমিক ২২ শতাংশ যায় চীনে।


বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে চীন থেকে দুই হাজার ১১২ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে বাংলাদেশ। একই সময়ে দেশটিতে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৬৮ কোটি ডলারের পণ্য। অর্থাৎ রপ্তানির তুলনায় বাংলাদেশ ৩১ গুণ বেশি আমদানি করেছে চীন থেকে।


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৩৫ বছরের আমদানি পরিসংখ্যানের বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, ১৯৮৮-৮৯ অর্থবছরে ১১ কোটি ডলারের পণ্য আসে চীন থেকে। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে চীন থেকে আসে প্রায় ২০৮ কোটি ডলারের পণ্য। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯-১০ অর্থবছরে চীন থেকে আমদানি হয় প্রায় ৩৮২ কোটি ডলারের পণ্য। এভাবে চলতে চলতে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে এসে চীন থেকে আসে ১ হাজার ৫৫৮ কোটি ২০ লাখ ডলারের পণ্য। কোভিড-১৯ মহামারি শুরু হলে পণ্য আমদানি আগের অর্থবছরের তুলনায় কমে যায়। ওইবার চীন থেকে আমদানি হয় ১ হাজার ৪৩৬ ডলারের পণ্য।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও