এসপির ‘আচরণে’ বদলির হিড়িক

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১১:৪৬

২৫তম বিসিএসের পুলিশ কর্মকর্তা খন্দকার খালিদ বিন নূর। ক্ষমতার পালাবদলের পর পুলিশ সুপার (এসপি) হিসেবে ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর যোগদান করেন ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট রিজিয়নে। দুদিন পরই অফিসে কর্মরত সুন্দরী কনস্টেবলকে নিজের ‘বডিগার্ড’ নিয়োগ করেন। এক দিন পর বডিগার্ডের দায়িত্ব পালন করতে অপারগতা জানান ওই নারী কনস্টেবল। এরপরই শুরু হয় নিপীড়ন। এলসি (লিটারেট কনস্টেবল) থেকে রেগুলার ফোর্স করে তাঁকে পাঠানো হয় টানা ডিউটিতে। বাবা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা স্ট্রোকের রোগী এবং প্যারালাইজড মায়ের দোহাই দিয়েও বদলির জন্য একটা মাস সময় মেলেনি ওই নারী পুলিশ সদস্যের।


শুধু এই নারী সহকর্মী নয়; এসপি খন্দকার খালিদ বিন নূর সিলেট রিজিয়নে যোগদানের পর থেকেই অফিসার-ফোর্সদের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ, গালাগালিসহ নানাভাবে হয়রানি করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ফোর্সদের ‘চামেলি’র (ভাইরাল কথিত গার্মেন্টসকর্মী) ছেলে, গার্মেন্টসকর্মী, সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে সম্বোধন করেন। কুকুরের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে ছবি তোলেন। তিনি অফিসার-ফোর্সদের বলেন, ‘এই ...বাচ্চারা’, তোদের ৫ তারিখে (৫ আগস্ট) মেরে ফেলা উচিত ছিল। সেন্ট্রি পোস্টে যাঁরা ডিউটি করেন, তাঁদের বলেন, ‘তরা সিকিউরিটি গার্ড, বাইরের গেটে দাঁড়িয়ে থাকবি। গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি, কুত্তা তাড়াবি; এ ছাড়া তোদের কোনো কাজ নেই।’ চাকরির ভয়ে তাঁর বিরুদ্ধে কেউই মুখ খোলার সাহস পান না। ইউনিট প্রধানের অসদাচরণ সইতে না পেরে অনেকেই বদলি হয়ে যাচ্ছেন। সর্বশেষ এসপি খন্দকার খালিদের এসব অপকর্ম, ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ, গালাগালি সইতে না পেরে চাকরি ছাড়ার আবেদন করেছেন ইন্দ্রজিত নামের এক পুলিশ সদস্য।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও