You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দখলে মৃতপ্রায় নদ-নদী, উচ্ছেদের পদক্ষেপ নেই

ইজমা শোভা জর্দা কোম্পানি। দেশি এই জর্দা কোম্পানির মালিক মঞ্জু মিয়া। তিনি জেলার কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার ঘনিষ্ঠজন। ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মঞ্জু মিয়া করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদ ও কাদির জঙ্গল ইউনিয়নের মধ্যবর্তী দেওয়ানগঞ্জ বাজার সেতুর পশ্চিমে নরসুন্দা নদীর মূল গতিপথের দুই-তৃতীয়াংশ দখল করে প্রাচীর তুলে বাগানবাড়ি করেছেন। তিনি জলাধার নিয়ন্ত্রণ আইন এবং কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করেননি বলে ক্ষোভ স্থানীয়দের। এ নিয়ে উপজেলা প্রশাসনের কাছে লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয়রা মানববন্ধনও করেছেন। তারপরও মঞ্জু মিয়ার দাপটে প্রশাসন ছিল নির্বাক। দখলমুক্ত হয়নি নদী।

এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে মঞ্জু মিয়াকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি খরিদ করছি এই জায়গা। আমার জায়গায় বিল্ডিং করছি।’

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, সাহেদ মিয়া, রুমেজ আলী, মাইনুল ইসলাম, রমজান আলী, হাবিব মিয়া, রহম আলী, সজল মিয়া, দুলাল মিয়া, ইজ্জত আলীসহ মোট ৪১ জন নরসুন্দা নদীর পাড়ের প্রায় ৮২ শতাংশ জায়গা দখল করেছেন। স্থানীয় পরিবেশকর্মীরা বলছেন, দখলদারের সংখ্যা কমপক্ষে ৫০০ জন হবে।

এদিকে কটিয়াদী উপজেলার করগাঁও গ্রাম দিয়ে বয়ে যাওয়া অডা শিমুহা নদী করগাঁও মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিমিটেড ইজারা নিয়েছে জলমহাল হিসেবে। সমিতির সভাপতি আবদুস সালাম সমিতি পরিচালনা করেন। সম্প্রতি তিনি নদীটিতে বাঁধ দিয়ে সেচে মাছ শিকার করেছেন। এ নিয়ে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে চাপা ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তবে কেউই ভয়ে মুখ খুলছেন না। বিষয়টি নিয়ে অভিযুক্ত আবদুস সালামের সঙ্গে কথা হলে তিনি অস্বীকার করে বলেন, ‘পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করতাছে। মাটি কাটতাছে। আমি কিন্তু সেচার পক্ষে না। আমি সেচি নাই। আমি জাল দিয়ে মাছ ধরছি।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন