ঢাকা-রাজশাহী রুটে চলন্ত বাসে ডাকাতির যে বর্ণনা দিলেন যাত্রীরা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৯:৩১

ঢাকায় ফেরি করে সুপারি ও খেজুরের গুড় বিক্রি করেন সোহাগ হোসেন (২৩) ও ওমর আলী (৫২)। দুজনে ১১ দিনে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা বিক্রি করেছিলেন। গত সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে নাটোরের বড়াইগ্রামের বাড়িতে ফিরতে ঢাকার গাবতলী থেকে বাসে উঠেছিলেন। কিন্তু মাঝপথে চলন্ত বাসে তাঁদের সর্বস্ব লুটে নিয়েছে একদল ডাকাত। বাসের অন্য যাত্রীরাও ডাকাতদের হাত থেকে রক্ষা পাননি।


ইউনিক রোড রয়েলসের আমরী ট্রাভেলস নামের একটি বাসে (নম্বর ময়নসিংহ-ব-১১-০০৬৯) এই ডাকাতি হয়েছে। বাসের দুই নারী যাত্রীকে ধর্ষণের কথা গোয়েন্দা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, গাজীপুরের চন্দ্রা থেকে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকার ভেতরে ডাকাতি হয়েছে। ভুক্তভোগী যাত্রীরা বলছেন, ডাকাতি হওয়া বাসটি নাটোরের বড়াইগ্রাম থানায় পৌঁছানোর পর দুই নারী যাত্রী পুলিশের কাছে শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছেন। তবে বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বলছেন, নারী যাত্রীদের নির্যাতন বা ধর্ষণের ঘটনার কথা কেউ তাঁকে বলেননি। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি।


বাসের যাত্রী সোহাগ হোসেন, ওমর আলী, মজনু আকন্দ (৭৩) এবং তাঁদের ব্যবসায়িক অংশীদার আবু হানিফ বাস আটকানোর পর থেকে আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত বড়াইগ্রাম থানায় অবস্থান করছিলেন। তাঁরা মামলা করতে চাইছেন। কিন্তু পুলিশ বলছে, ঘটনাস্থল মির্জাপুর থানা এলাকা হওয়ায় সেখানেই মামলা হবে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটার সময় ওমর আলী প্রথম আলোকে বলেন, ইতিমধ্যে নাটোরের পুলিশ সুপার তাঁদের বক্তব্য রেকর্ড করে নিয়ে গেছেন। মির্জাপুর থানার পুলিশ বড়াইগ্রাম থানার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে বলে তিনি শুনেছেন।


এ বিষয়ে মির্জাপুর থানার ওসি মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘লোকজন বলাবলি করছে যে ঘটনাটি মির্জাপুরের। আসলে প্রকৃত ঘটনা কী, এটা আমরা জানার চেষ্টা করছি।’


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও