You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কর-জিডিপি অনুপাত বাড়ানোর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার নামে ট্যাক্স-ভ্যাট হার বাড়ানো

অতি সম্প্রতি প্রায় একশ পণ্য ও সেবা খাতে ট্যাক্স-ভ্যাটের হার বড় মাত্রায় বাড়ানো নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠছে। সমালোচনা ও বিরূপ প্রতিক্রিয়ার প্রথম কারণ হলো বিগত প্রায় তিন বছর বাংলাদেশে উচ্চ দ্রব্যমূল্যের প্রভাবে জনঅর্থনীতিতে জীবন ও জীবিকা বেশ অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে আছে। ঠিক এ সময় এবং এমনতর পরিস্থিতিতে এতগুলো পণ্য ও সেবায় ভ্যাট-ট্যাক্সের (যা পরোক্ষ কর, যার বোঝা অতি ধনবান ও নিম্নবিত্ত সবাইকে বহন করতে হয়) হার বড় আকারে ও পরিমাণে বাড়ানোর বিষয়ে আরো পর্যালোচনা প্রয়োজন ছিল।

সমালোচনার দ্বিতীয় কারণ, অর্থবছরের মাঝামাঝি সময়ে সংসদের অবর্তমানে ট্যাক্স-ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে অধ্যাদেশ জারি করে। ভ্যাট-ট্যাক্সের হার বৃদ্ধির মোক্ষম মৌসুম হচ্ছে জুনে বাজেট অধিবেশনে ‘অর্থ আইন’ আকারে উপস্থাপন করে পাস করা। কর বৃদ্ধির প্রস্তাব জনপ্রতিনিধিদের সংসদে আলোচনা-সমালোচনার সুযোগ থাকে, তারা আলোচনা-সমালোচনার সময় না পেলেও মিডিয়ার মাধ্যমে গণপ্রতিক্রিয়া প্রকাশ পায়। ক্রমেই সবাই ঠাওর করতে পারে নতুন অর্থবছরে কোন কোন খাতে বাড়তি ভ্যাট-ট্যাক্স আসছে। এবার সে আশায় গুড়ে বালি। এনবিআর স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় এবং আগাম কোনো ব্যাখ্যা বিবৃতি ব্যতিরেকে ‘কর ক্যু’ করে ফেলায় সবাই বিস্মিত হয়েছে, খাতভিত্তিক স্টেকহোল্ডার তো বটেই, ভোক্তা সাধারণের পক্ষে মিছিল হয়েছে, রাজনৈতিক দলগুলোর তরফ থেকে বর্ধিত ট্যাক্স-ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়েছে। তৃতীয় কারণ, হঠাৎ করে করহার বৃদ্ধির ফলে ব্যবসা-বাণিজ্য বিনিয়োগ পরিস্থিতি আচমকা ধাক্কা খেয়েছে। দেশী-বিদেশী বিনিয়োগকারীরা ট্যাক্স-ভ্যাটের হঠাৎ বৃদ্ধিতে থমকে দাঁড়িয়েছে তো বটেই, বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্যে স্থবিরতার আভাস মিলছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন