You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চালের মূল্যবৃদ্ধি: লাভের গুড় পিঁপড়ে খাচ্ছে

কিছুদিন ধরে চালের বাজার অস্থির। আগে দাম কিছুটা কমেছিল। এখন আবার বাড়ছে চালের দাম। বর্তমানে মোটা জাতের স্বর্ণা ও চায়না প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকা। মাঝারি ব্রি-২৯ বিক্রি হচ্ছে ৬১-৬৫ টাকা। মিনিকেট নামে পরিচিত সরু ধান বিক্রি হচ্ছে ৭০-৭৫ টাকা। সরু নাজিরশাইল বাজারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮৫ টাকা। কাটারিভোগ ও অন্যান্য সুগন্ধি চালের দাম আরো বেশি। আমন ধানের ভরা মৌসুমে এ মূল্য অস্বাভাবিক। সাধারণভাবে অনুধাবন করা যায় যে ব্যবসায়ীরা অন্যায্য মুনাফা অর্জন করছে ভোক্তাদের কাছ থেকে। তাতে কষ্ট পাচ্ছে গরিব খেটে খাওয়া মানুষ। এবার চালের উৎপাদন খরচ প্রতি কেজি ৪৬ টাকা। এর সঙ্গে ১৫ শতাংশ বাজারজাত খরচ ও মুনাফা যোগ করা হলে ভোক্তা পর্যায়ে মোটা চালের দাম হয় প্রতি কেজি ৫৩ টাকা।

মানভেদে চালের মূল্য সর্বোচ্চ হতে পারে ৭৫ টাকা। কিন্তু বর্তমানে আমন চালের পূর্ণ মৌসুমে বাজারে যে দামে চাল বেচাকেনা হচ্ছে তা অযৌক্তিক। অনেকে মনে করেন এটা ব্যবসায়ীদের কারসাজি। এরই মধ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ দপ্তরসহ সরকারি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। তাতে খুচরা পর্যায়ে তেমন কোনো প্রভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে না। চালকল মালিক ও ব্যবসায়ীরা ধান মজুদ করছে, বাজারে চাল সরবরাহ করছে কম। মিল গেটে দাম বাড়াচ্ছে অন্যায্যভাবে। এতে করপোরেট হাউজগুলোর আধিপত্য সবচেয়ে বেশি। এছাড়া বড় অটো রাইস মিলাররাও তাদের আধিপত্য ধরে রাখছে। যুক্ত আছে মাঝারি ও ছোট মিল মালিক এবং মৌসুমি ব্যবসায়ীরাও। এদের দৌরাত্ম্য ও কারসাজিতেই এভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে চালের দাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন