You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মত ইসরায়েল, যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল। তবে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি অঞ্চলটির মাঝে অবস্থিত সীমারেখায় তেল আবিবের সেনা উপস্থিতি বজায় থাকবে। এমনই একটি নতুন পরিকল্পনা মধ্যস্থতাকারীদের কাছে জমা দিয়েছে ইসরায়েল। একই সঙ্গে, জিম্মি মুক্তি নিয়ে নতুন পরিকল্পনাও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে এতে।

লন্ডন থেকে প্রকাশিত কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-কুদস আল-আরাবি জানিয়েছে, ইসরায়েল কাতারের রাজধানী দোহায় আলোচনারত মধ্যস্থতাকারীদের কাছে একটি পরিকল্পনা জমা দিয়েছে। যেখানে গাজা উপত্যকায় সম্ভাব্য জিম্মি মুক্তি এবং যুদ্ধবিরতি চুক্তির বিভিন্ন পর্যায়ের সময় ও পরবর্তী সময়ে ইসরায়েলি উপস্থিতির বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে।

লন্ডনভিত্তিক সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, ইসরায়েল গাজার সীমান্ত বরাবর প্রায় দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ একটি বাফার জোন প্রতিষ্ঠার দাবি করেছে এবং এই বাফার জোন তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখার দাবি করেছে। এর আগে, মধ্যস্থতাকারীদের পক্ষ থেকে ৩০০ মিটার এলাকাকে বাফার জোন হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল। এতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) সরাসরি উপস্থিতি না থাকলেও অনুপ্রবেশকারীদের লক্ষ্য করে গুলি চালানোর বিষয়টির উল্লেখ ছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুক্তির প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে আইডিএফ যেসব এলাকা থেকে সরে যাবে, তা নিয়ে সমঝোতা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সতর্ক আশাবাদ প্রকাশ করা হচ্ছে যে চুক্তির বর্তমান প্রস্তাবনা অনুযায়ী প্রথম দুই পর্যায়ে সব জিম্মি এবং চুক্তিকৃত ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হবে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এখনো আলোচনার অধীন বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনি বন্দীদের সংখ্যা এবং কঠোর শাস্তি ভোগকারীদের কোথায় ও কীভাবে মুক্তি দেওয়া হবে। ইসরায়েল জানিয়েছে, চুক্তিতে সম্মত হওয়ার আগে তারা জানতে চায় কতজন জিম্মি জীবিত রয়েছেন। তবে, গাজা উপত্যকার অভ্যন্তরে মানবিক সহায়তা পরিচালনার বিষয়ে ইতিমধ্যেই সমঝোতা হয়েছে বলে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন