‘স্ক্যাম-ইউরসেলফ’ আক্রমণ বেড়েছে ৬১৪ শতাংশ

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২০

সাইবার হুমকি দিন দিন আরো জটিল ও শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ছে। সাইবার অপরাধীরা নতুন নতুন কৌশল ব্যবহার করে মানুষকে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে পড়তে প্ররোচিত করছে। এর মধ্যে একটি ‘স্ক্যাম-ইউরসেলফ আক্রমণ’, যা আগের প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) তুলনায় বেড়েছে ৬১৪ শতাংশ। খবর টেকর‍্যাডার।


সংবেদনশীল তথ্য সুরক্ষিত রাখতে সাইবার হুমকি বিষয়ে সচেতনতা ও পূর্ববর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করেন প্রযুক্তিবিদরা। স্ক্যাম-ইউরসেলফ আক্রমণে সাইবার অপরাধীরা মানুষের মনস্তাত্ত্বিক কৌশল ব্যবহার করে তাদের অজান্তেই ডিভাইসে ক্ষতিকর সফটওয়্যার প্রবেশ করিয়ে দেয়। এ আক্রমণে ব্যক্তিকে এমনভাবে প্রভাবিত করা হয়, যেন তারা নিজেরাই ডিভাইসে ম্যালওয়্যার ইনস্টল করে ফেলে। এ প্রক্রিয়ায় প্রতারকরা মানুষের মনোভাবকে ভুলভাবে কাজে লাগায়। টেকর‍্যাডার বলছে, মানুষের মধ্যে নিজেদের ডিভাইসে অজান্তেই ম্যালওয়্যার ইনস্টল করার এ প্রবণতা অনেক বেড়েছে।


এক্ষেত্রে আক্রমণকারী ইউটিউবের মতো জনপ্রিয় প্লাটফর্মে ভুয়া টিউটোরিয়াল তৈরি করে। তারা সাধারণত পেইড সফটওয়্যার ফ্রি ব্যবহারের প্রস্তাব দেয়। মানুষ এগুলো অনুসরণ করতে গিয়ে ক্ষতিকর প্রোগ্রাম ডাউনলোড করে। যেমন কেউ একটি ভিডিও বা ব্লগ পোস্ট দেখলেন, যেখানে বলা হয় একটি জনপ্রিয় পেইড সফটওয়্যার বিনামূল্যে পাওয়া যাবে। ব্যবহারকারী যাচাই না করে নির্দেশনা অনুসরণ করেন এবং নিজেই ম্যালওয়্যার ডাউনলোড করে ফেলেন। আবার ব্যবহারকারী একটি ই-মেইল বা মেসেজ পেতে পারেন, যেখানে দাবি করা হয় তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কোনো সমস্যা হয়েছে। তখন এটি সমাধান করতে একটি লিংকে ক্লিক করতে বলা হবে। স্ক্যাম-ইউরসেলফ আক্রমণের আরেকটি কৌশল ব্যবহার করা হয়, যার নাম ক্লিকফিক্স স্ক্যাম। ব্যক্তিকে ভুয়া প্রযুক্তিগত সমাধান দেখিয়ে প্রতারণা করা হয়। এখানে ব্যবহারকারীকে তার সিস্টেমে ক্ষতিকারক কোড কপি ও পেস্ট করতে বলা হয়। ফলে আক্রমণকারী সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ পেয়ে যায়। মূলত ভুয়া টিউটোরিয়াল ও আপডেটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে স্ক্যাম-ইউরসেলফ আক্রমণে ঠকানো হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও