You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঠোঁট ফাটা গুরুতর রোগের লক্ষণ নয় তো?

ডায়াবেটিসের সাধারণ কয়েকটি লক্ষণ সবাই কমবেশি জানলেও তা এড়িয়ে যান। ডায়াবেটিস হলে অত্যধিক ক্ষুধা, ঘন ঘন প্রস্রাব, ক্লান্তি ও খিটখিটে মেজাজ হয়। পাশাপাশি ডায়াবেটিস হলে মুখে ৪টি সতর্কতা লক্ষণ প্রকাশ পায়। মুখের স্বাস্থ্য বলে দেয় শরীরের রক্তে শর্করার মাত্রাসহ সামগ্রিক অসুস্থতা সম্পর্কে। ঠিক তেমনই ডায়াবেটিস হলে ঠোঁট ফাটাসহ মুখে কয়েকটি সতর্কতার লক্ষণ প্রকাশ পায়। জেনে নিন সেগুলো-

শুকনো মুখ
টাইপ ১ বা টাইপ ২ ডায়াবেটিসের উভয় ক্ষেত্রেই সাধারণ ও প্রাথমিক লক্ষণগুলোর শুকনো বা শুষ্ক মুখ অন্যতম। সবসময় মুখ ও গলা শুকিয়ে আসে এক্ষেত্রে। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে রোগীর মুখের লালা উৎপাদন কমে যায়। শুষ্ক মুখের লক্ষণগুলোর মধ্যে আছে- রুক্ষ বা শুকনো জিহ্বা, মুখে আর্দ্রতার অভাব, ঠোঁট ফেটে যাওয়া, মুখে ফোলাভাব, খাবার গিলতে বা কথা বলতে অসুবিধা হওয়া ইত্যাদি।

ঠোঁট শুকিয়ে যাওয়া
শীতে আর্দ্রতার অভাবে এমনিতেই ঠোঁট ফেটে শুকিয়ে যায়। এটি কিন্তু ডায়াবেটিসের অন্যতম লক্ষণ হতে পারে। ডায়াবেটিসের কারণে সকালের দিকে বেশি শুকিয়ে যায় ঠোঁট। একই সঙ্গে প্রচণ্ড পানি পিপাসাও পায়। এই লক্ষণ দেখেলে দ্রুত ডায়াবেটিস পরক্ষা করান।

মাড়ির রোগ
শুধু শুষ্ক মুখ নয়, পাশাপাশি দাঁতের চারপাশে এবং মাড়ির নিচে লালা উৎপাদনকেও প্রভাবিত করে রক্তে শর্করার মাত্রা। শরীরে চিনির পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে জীবাণুর সংক্রমণ বেড়ে যায়। ফলে মাড়ির চারপাশে জ্বালা করে। এমনকি মাড়ির রোগ, দাঁত ক্ষয়ও হতে থাকে। অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে মাড়ির রোগ বেশি দেখা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন