You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শত চেষ্টার পরও থামছে না সিন্ডিকেট, কী ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে একপ্রকার অসহায় সরকার। গত ১৬ বছর যারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করেছে, মূলত তাদের কারসাজিতে এখনো পণ্যের দাম বাড়ছে পাগলা ঘোড়ার গতিতে। পরিস্থিতি এমন-মাসের ব্যবধানে ভোজ্যতেল লিটারে সর্বোচ্চ ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে। হিমাগারের ৪০ টাকা কেজি দরের আলু ভোক্তা কিনছেন ৮০ টাকায়। ৪৮-৫২ টাকার পেঁয়াজ খুচরায় এসে ১২০ টাকা হয়ে যাচ্ছে। আর চাল কিনতে ক্রেতার বাড়তি গুনতে হচ্ছে ২-৬ টাকা। পাশাপাশি অন্যান্য পণ্যের দামও আকাশচুম্বী। এমনইভাবে প্রতিবছর ভোক্তাকে জিম্মি করে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু ওই চক্রের বিরুদ্ধে কোনো সরকারই ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এতে বাজারে বহাল তবিয়তে মুনাফা লুটছে সেই সিন্ডিকেট।

এদিকে পরিস্থিতি সামাল দিতে একাধিক পণ্য আমদানিতে শুল্কছাড় দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিছু পণ্যের শূন্য শুল্ক রাখা হয়েছে। এছাড়া পণ্যের দাম সহনীয় করতে কঠোরতায় না গিয়ে সরকার ব্যবসায়ীদের নানা ধরনের সুবিধা দিচ্ছে। পণ্য আমদানিতে এলসি মার্জিন উঠিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। ব্যাংক থেকে যে কোনো পরিমাণ ঋণ নিয়ে ব্যবসায়ীরা পণ্য আমদানি করতে পারবেন। এজন্য পর্যাপ্ত ডলারের সরবরাহও নিশ্চিত করা হচ্ছে। তবে এতকিছুর পরও বাজারে পণ্যের দাম কমানো যাচ্ছে না। বরং সরকারের দেওয়া এসব সুবিধা ব্যবসায়ীদের পকেটে চলে যাচ্ছে।

কয়েক মাস ধরে হুহু করে বাড়ছে আলুর দাম। পরিস্থিতি সামাল দিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের ভিত্তিতে সরকার আলু আমদানিতে শুল্কহার ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করেছে। কম শুল্কের আলুও দেশের বাজারে এসেছে। পাশাপাশি দেশীয় আলু বাজারে ভরপুর। তারপরও কমছে না দাম। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, প্রতি কেজি ৪০ টাকা দরের আলু হিমাগার পর্যায় থেকে দাম বাড়িয়ে ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। সেই আলু পাইকারি বাজার হয়ে খুচরা পর্যায়ে ৭৫-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা এক মাস আগেও ৫৫-৬০ টাকা ছিল। বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন সূত্র জানায়, কোল্ড স্টোরেজে যারা আলু সংরক্ষণ করছেন, তারা এখন দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন। যে কারণে আলুর দাম বেশি বেড়েছে। এখানে গুটিকয়েক ব্যবসায়ী আছেন, যারা বাজার নিয়ন্ত্রণ করছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন