রাতের বেলা কুকুরের ডাক শুনলে কী করবেন?
আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি বৈচিত্র্যের অন্যতম প্রাণী জগত। প্রাণীর এতো এতো ধরন রয়েছে পৃথিবীতে যা মানুষকে প্রতি মুহূর্তে বিস্মিত করে। প্রাণিজগতকে পৃথক জাতিসত্তার স্বীকৃতি দিয়ে কোরআনে বলেন, ‘পৃথিবীতে বিচরণশীল যত প্রাণী আছে আর যত পাখি দুই ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়, তারা সবাই তোমাদের মতো একেক জাতি।’ (সুরা আনআম, আয়াত : ৩৮)
প্রাণী জগত নিয়ে মানুষের আগ্রহ রয়েছে চরম মাত্রায়। ভয়ঙ্কর সব প্রাণীও এখন বশে এনে পুষছেন অনেকেই। শখের বসে পোষা প্রাণীর তালিকায় কুকুর রয়েছে শীর্ষ অবস্থানে। কুকুর সম্পর্কে ইসলামের বিভিন্ন নির্দেশনা রয়েছে। কোনো প্রয়োজন ছাড়া কুকুর পোষার প্রতি নিরুৎসাহিত করা হয়েছে ইসলামে।
রাসূলুল্লাহ সা. বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি শিকার করা বা গবাদি পশু পাহারা অথবা শস্যক্ষেত পাহারা দেওয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া— কুকুর লালন-পালন করে, প্রতিদিন ওই ব্যক্তির দুই কিরাত পরিমাণ নেকি কমে যায়।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৫৭৫; তিরমিজি, হাদিস : ১৪৮৭)