২০১৪ সালের নির্বাচনের পর পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয় অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র
বণিক বার্তা
প্রকাশিত: ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৫০
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্যে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ছাত্র-জনতার ওপর নজিরবিহীন হামলা চালায় পুলিশ। গত ১৯ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত তিনদিনে ওই এলাকায় আন্দোলনকারীদের দমাতে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৪৯৫ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয় ৭ পয়েন্ট ৬২ এমএম চায়না রাইফেল থেকে। এতে প্রাণহানি ঘটে শতাধিক। অত্যাধুনিক এ মারণাস্ত্র দিয়ে প্রতি মিনিটে নির্ভুলভাবে ৩০-৪০ রাউন্ড গুলি চালানো যায়। অত্যাধুনিক এ অস্ত্র ব্যবহার হয় মূলত যুদ্ধক্ষেত্রে।
পুলিশ বাহিনীর হাতে এ ধরনের মারণাস্ত্র তুলে দেয়া শুরু হয় ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। আওয়ামী লীগ সরকার দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর পুলিশের আধুনিকায়নের নামে বাহিনীতে যুক্ত করা হয় ৭ পয়েন্ট ৬২ এমএম চায়না রাইফেল, এসএমজি, এলএমজি, বিডি-৮ অ্যাসল্ট রাইফেল, টরাস ৯ এমএমের মতো যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার্য অস্ত্র।