You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পরিচয়হীন ১০৪ অভাগা!

৪ আগস্ট দুপুর ২টা। রাজধানীর জুরাইন কবরস্থানের মোহরার আমিনুল ইসলামের মোবাইল ফোনে হঠাৎ একটি কল আসে। পরিচয় দেন যাত্রাবাড়ী থানার অপারেশন ইনচার্জ (ওসি)। নাম আবুল হাসান। প্রথমে অনুরোধ, কয়েকটি লাশ মাটিচাপা দিতে হবে। ইনচার্জ জানতে চান, কয়টি? ওসি জানান, ১০টি। এরপর আমিনুল ইসলাম জানিয়ে দেন, কাগজপত্র ছাড়া লাশ দাফন করা যাবে না। এতে ক্ষিপ্ত হন পুলিশ কর্মকর্তা। আমিনুলকে নানাভাবে কিছুক্ষণ হুমকি-ধমকি দিতে থাকেন। তার পরও আমিনুলের ভাষ্য ছিল, শরিয়ত এবং আইন অনুযায়ী না হলে তিনি কবরস্থানে কোনো লাশ দাফন করতে পারবেন না।

১০টি লাশ ছিল বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে রাজপথে নেমে আসা ছাত্র-জনতার। আন্দোলন দমাতে মরিয়া পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন তারা। হত্যাযজ্ঞের প্রমাণ ধ্বংস করতে লাশগুলো যেনতেন ধরনের মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা। তবে ইনচার্জ আমিনুল ইসলামের দৃঢ়তায় জুরাইন কবরস্থানে তা সম্ভব হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন