‘ঘরটাও গেল, খামারও গেল, নিঃস্ব হয়ে গেলাম’

প্রথম আলো ফেনী সদর প্রকাশিত: ২৪ আগস্ট ২০২৪, ১২:২১

ফেনী সদরের খাইয়ারা এলাকার রাস্তার মাথায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ওপর কয়েক শ মুরগির বাচ্চা নিয়ে বসে ছিলেন খামারি মোহাম্মদ আলম। সড়ক থেকে ৫০০ মিটার দূরত্বে তাঁর খামারটির অবস্থান। তবে সেটি এখন পানির নিচে।


খামারে ২ হাজার ৮০০ মুরগি ও মুরগির বাচ্চা ছিল। বন্যার পানিতে পাঁচ শতাধিক মুরগি ও বাচ্চা ভেসে গেছে। বাকি মুরগি ও মুরগির বাচ্চাগুলোকে আলম ও তাঁর ছেলে ধরাধরি করে মহাসড়কের বিভাজকের ওপর এনে রেখেছেন। সেখানেই গতকাল শুক্রবার বিকেলে আলমের সঙ্গে কথা হলো।



বন্যার পানিতে আলম শুধু তাঁর খামারটিই হারাননি, ডুবেছে বসতঘর। বাধ্য হয়ে আশ্রয় নিয়েছেন স্থানীয় এক প্রতিবেশীর বাসায়। আকস্মিক বন্যায় আলম বিপর্যস্ত। তাঁর চোখেমুখে দুশ্চিন্তার ছাপ। সরুকণ্ঠে আলম বলেন, ‘আমার ঘরটাও গেল, খামারও গেল। আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম।’


আলমের ভাষ্য, খামারটি অনেক উঁচুতে ছিল। ওখানে পানি উঠে যাবে, কখনো ভাবেননি। গত বুধবার ভোরে পানি ওঠে। তখন তিনি খামারে ছিলেন না। বসতবাড়ি নিয়ে দৌড়াদৌড়িতে ছিলেন। পরে গত বৃহস্পতিবার সকালে খামারে পৌঁছে দেখেন, নিচের তাকে রাখা মুরগির বাচ্চা মারা পড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও