You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাসার ছাদে বাবার কোলে ঢলে পড়ে ছোট্ট মেয়েটি

দুপুরে খাওয়ার পর ছাদে খেলতে গিয়েছিল মেয়েটি। খানিক পরেই রাস্তায় সংঘর্ষ বাধে। বাসার সামনে হইহল্লা শুনে বাবা ছুটে যান ছাদ থেকে মেয়েকে ঘরে আনতে। মেয়েকে কোলে নিতেই একটি বুলেট এসে বিদ্ধ হয় মাথায়। মুহূর্তেই ছোট্ট দেহটি ঢলে পড়ে বাবার কোলে।

রক্তে ভেজা মেয়েকে নিয়ে তখনই বাবা ছোটেন হাসপাতালে। বাসার কাছের ক্লিনিকে চিকিৎসকেরা বেশিক্ষণ রাখলেন না। পাঠিয়ে দিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সে রাতেই মাথায় অস্ত্রোপচার হয়। সফল অস্ত্রোপচার হয়েছে বলে আশ্বস্ত করেন চিকিৎসকেরা। মেয়েটিকে রাখা হয় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ)। বলা হয়, ৭২ ঘণ্টার আগে কিছু বলা যাবে না। গত শুক্রবার বিকেলে গুলি লাগে মেয়েটির। সেদিন রাতে অস্ত্রোপচারের পর শনিবার পার হয়। রোববার ও সোমবার আইসিইউতে একটু একটু করে আঙুল নাড়ছিল মেয়েটি। স্বজনদের বুকে আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু গতকাল বুধবার সকালের দিকে মেয়েটির সে নড়াচড়াও থেমে যায়। সবাইকে কাঁদিয়ে মেয়েটি চলে যায় না-ফেরার দেশে।

সাড়ে ছয় বছর বয়সী মেয়েটির নাম রিয়া গোপ। মা-বাবার সঙ্গে থাকত নারায়ণগঞ্জ সদরের নয়ামাটি এলাকায়। চারতলা বাড়ির ওপরের তলায় থাকত ওরা। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনের রেশ নারায়ণগঞ্জেও ছড়িয়ে পড়েছিল। শুক্রবার বিকেলে নয়ামাটি এলাকায় চলছিল সংঘাত, আর গোলাগুলি। সেই গুলিতেই প্রাণ গেল ছোট্ট রিয়ার। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রিয়ার মৃত্যুর কারণ হিসেবে লেখা হয়, ‘গানশট ইনজুরি’।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন