You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘নাজুক’ বেড়িবাঁধে উপকূলবাসী টিকবে কী করে?

জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় ষাটের দশকে উপকূলে মাটির যে বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল, তার কার্যকারিতা অনেকখানি হারিয়ে যাওয়ায় টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জোরাল হচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই বাঁধ দীর্ঘদিন ধরে জোয়ারের ধাক্কায় যেমন ক্ষয়ে গেছে, তেমনই কমেছে উচ্চতাও। তার বিপরীতে বেড়েছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা। আবার জলোচ্ছ্বাসের ধাক্কায় মাটির বাঁধও ভাঙছে অহরহ।

ফলে রেমালের মত ঘূর্ণিঝড়ে প্লাবিত হচ্ছে উপকূল। তাতে লবণাক্ততার বিস্তার হওয়ায় বাড়ছে উদ্বেগ।

অর্ধশতাব্দীর পুরনো এই বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত ঠিকমত হয় না বলে উপকূলের বাসিন্দারা বহু বছর ধরেই বলে আসছেন। এবার ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে যে জলোচ্ছ্বাস হয়েছে, তাতে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বাগেরহাটের মোংলা উপজেলার দক্ষিণ কাইনমারী গ্রামেও।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন