কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আজিজ, বেনজীর ও আজিম—এই তিনে যোগসূত্র কী

প্রথম আলো সোহরাব হাসান প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২৪, ১৩:০৩

সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা, সাবেক পুলিশপ্রধান বেনজীর আহমেদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ জব্দ করা এবং এমপি আনোয়ারুল আজীমের খুন হওয়া—এই তিন ঘটনার মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি?


অবশ্যই যোগসূত্র আছে। তিনটি ঘটনাই খুব কাছাকাছি সময়ে ঘটেছে। তিনটি ঘটনার সঙ্গে কোনো না কোনো ধরনের অপরাধ যুক্ত। কেউ অপরাধের শিকার, কেউ অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত। দ্বিতীয় যোগসূত্রটি হলো তিনটি ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিন ব্যক্তি আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ।


জেনারেল আজিজ আহমেদ সেনাবাহিনী ও বিজিবির প্রধান ছিলেন। বেনজীর আহমেদ র‍্যাব ও পুলিশপ্রধান ছিলেন। আর আনোয়ারুল আজীম পরপর তিনবার জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। জাতীয় সংসদের ওয়েব সাইটের তথ্য অনুযায়ী তিনি এখনো সংসদ সদস্য আছেন!


আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহার ও উল্লেখযোগ্য দুর্নীতির অভিযোগে। আওয়ামী লীগ সরকার অবশ্য তাঁর কৃতকর্মের দায় নেয়নি। বলেছে, এটা ব্যক্তির দায়, সরকারের নয়।


আজিজ আহমেদ নিজের দায় অস্বীকার করতে গিয়ে বলেছেন, এই নিষেধাজ্ঞা উদ্দেশ্যমূলক এবং সরকারকে হেয় করার জন্য করা করা হয়েছে। তিনি যে ঘটনাকে উদ্দেশ্যমূলক বলেছেন, সেই ঘটনার জন্য কি আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে প্রতিবাদ জানিয়েছেন? জানালে সেটা জানার অধিকার জনগণেরও আছে।


বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে যেসব দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ এসেছে, সেটা দুর্নীতি দমন সংস্থা তদন্ত করেছে এবং তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাঁর ও পরিবারের সদস্যদের সম্পদ জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছেন।


আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। বিচার বিভাগ স্বাধীন, দুদক স্বাধীন। সেখানে যদি অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হয় কেউ, আমরা তাকে প্রোটেকশন দিতে যাব কেন? তিনি সাবেক আইজিপি হোন আর সাবেক সেনাপ্রধান হোন। আমাদের দেশের প্রচলিত আইন তাঁদের শাস্তির কাছে সমর্পণ করবে। এ কারণে কোনো প্রকার সরকারের কাউকে প্রোটেকশন দেওয়ার বিষয় নেই।’


আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল আজীমকে মনোনয়ন দেওয়ার পক্ষে জনপ্রিয়তার কথা বলেছেন। কিন্তু তিনি জনপ্রিয়তা প্রমাণ করলেন কখন? ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ২০১৮ সালে দিনের ভোট রাতে হয়েছে বলে অভিযোগ আছে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও