২৫ মে পালিত হবে বিশ্ব ফুটবল দিবস
চল্লিশোর্ধ্ব পুরুষ, শক্তপোক্ত, পরিণত, পোড়-খাওয়া। চোখ ভিজতে সে রকম আঘাত লাগে। এদেন তেরজিচের জীবনে তেমন আঘাত এসেছিল ২০২৩ সালের ২৭ মে। সেদিন মৌসুম শেষ হওয়ার মাত্র ৪ মিনিট আগে বায়ার্ন মিউনিখের কাছে বুন্দেসলিগা শিরোপা হারিয়েছিল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। গ্যালারিতে উন্মত্ত প্রায় ৮০ হাজার ‘হলুদ-কালো’ শিবির। কিছুক্ষণ আগে ঘটা ট্র্যাজেডিতে তাঁদের শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়ার কথা।
কিন্তু কিসের কী, ডর্টমুন্ডের সমর্থকেরা আকাশ-বাতাস কাঁপানো নিনাদে ক্লাবের গান গাইতে শুরু করলেন। সমর্থকদের সমবেত সেই চিৎকারসুলভ সংগীতের মাঝে খেলোয়াড়দের নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন তেরজিচ। খেলোয়াড়দের কারও কারও ভেঙে পড়াটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল। কিন্তু তেরজিচের তো তেমন হলে চলবে না। তিনি কোচ—এ ঘরানার মানুষেরা সাধারণত আবেগকে বাক্সবন্দী করে ডাগআউটে নেমে নিরাসক্ত মনেই বাড়ি ফেরেন। কিন্তু তেরজিচ সেদিন আর পারেননি।
- ট্যাগ:
- খেলা
- জার্মান
- স্বপ্নপূরণ