You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শ্রমিকের রক্ত চুষছে এজেন্সি, সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আহরণের অন্যতম বৃহৎ উৎস প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। প্রতি বছর অসংখ্য বাংলাদেশি কর্মী সুন্দর জীবন গড়ার স্বপ্ন নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমান। কিন্তু বিদেশে যাওয়ার আগে দেশেই তাদের পোহাতে হয় চরম ভোগান্তি। পদে পদে গুনতে হয় অতিরিক্ত অর্থ। অথচ সেই টাকা জোগাড় করতে অনেকে বিক্রি করেন পরিবারের শেষ সম্বলটুকুও। অনুসন্ধান বলছে, বিদেশে শ্রমিক পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলো কর্মীদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত ফি’র চেয়েও কয়েকগুণ বেশি টাকা নেয়। এমনকি শ্রমিকদের কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স দেশে না পাঠিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে পাঠানো হয় বিদেশে। এতে শ্রমিকরা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হন, সরকারও হারায় বিপুল অংকের রেমিট্যান্স। এই পুরো প্রক্রিয়াটির সঙ্গে জড়িত রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর সিন্ডিকেট।

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানির নামে তিন লাখ ৫০ হাজার কর্মীর কাছ থেকে প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ২৫ প্রতিষ্ঠানের একটি সিন্ডিকেট। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত এই সিন্ডিকেট সরকার নির্ধারিত ফি’র চেয়ে কয়েকগুণ বেশি টাকা নিয়ে মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠিয়েছে। শ্রমশক্তি রপ্তানি সিন্ডিকেটের এমন দৌরাত্ম্য নিয়ে একের পর এক অভিযোগ জমা পড়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক)। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে সংস্থাটি।ৎ

যদিও অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর দাবি, তারা নিয়ম মেনেই শ্রমিক পাঠিয়েছে। তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়মিত আসা-যাওয়া থাকলেও বর্তমানে নতুন করে কোনো ভিসা ইস্যু হচ্ছে না। তবে মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে অনিয়ম নিয়ে একগুচ্ছ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি গোপন অনুসন্ধান চালাচ্ছে দুদক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন