ওপারে আবার মুহুর্মুহু গুলি, এপারে কষ্টে খেটে খাওয়া মানুষ

প্রথম আলো কক্সবাজার জেলা প্রকাশিত: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:১০

কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ায় মিয়ানমার সীমান্তের ওপারে গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১০টার পর থেকে মুহুর্মুহু গুলির শব্দ শোনা গেছে। কখনো টানা এক ঘণ্টা পর্যন্ত গোলাগুলি চলে। গোলাগুলির ফাঁকে কয়েকটি স্থানে দেখা গেছে কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী। এভাবে চলে বেলা তিনটা পর্যন্ত। আর গোলাগুলি বেড়ে যাওয়ায় এপারের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আবারও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।


আতঙ্কের পাশাপাশি টেকনাফ-উখিয়ার সীমান্তবর্তী অন্তত ৩০টি গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষের বড় দুশ্চিন্তা আয়–রোজগার নিয়ে। কাজকর্ম নেই ১০ দিনের বেশি সময় ধরে। আয় না থাকায় ক্ষুদ্র সঞ্চয় ভেঙেও কুলাচ্ছে না। সংসার চালাতে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা। তার ওপর অনেকে পড়েছেন ঋণের কিস্তি পরিশোধের চাপে। এসব এলাকায় অন্তত এক লাখ মানুষের বসবাস বলে জানিয়েছেন জনপ্রতিনিধিরা। বাসিন্দাদের কেউ জেলে, মাছের আড়তের শ্রমিক, কেউ–বা দিনমজুর, চা-বিক্রেতা।


ওপারে গোলাগুলি বেড়ে যাওয়ায় রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা করছেন সীমান্ত এলাকার লোকজন। তবে সীমান্ত এলাকায় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) সতর্ক পাহারা দেখা গেছে। টেকনাফ-উখিয়ায় গুলির শব্দ শোনা গেলেও বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্ত পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত। দুই দিন ধরে সেখানে গুলির শব্দ শোনা যায়নি।


এদিকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের সীমান্তের জিরো পয়েন্টে নাফ নদীসংলগ্ন খালে কয়েক দিন ধরে একটি লাশ ভাসছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ। ঘুমধুম পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাহফুজ ইমতিয়াজ ভুঁইয়া গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, লাশটি ভাসতে দেখে স্থানীয় লোকজন পুলিশকে খবর দেন। কিন্তু নিরাপত্তার কারণে এটি উদ্ধার করা যাচ্ছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও