You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রোহিঙ্গাদের এনআইডি-পাসপোর্ট দিতে অফিস খুলে বসেছে ৪০ দালাল

মো. মাহমুদুল হক মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন পাঁচ বছর আগে। তার বাবা নুরুল হক ও মা ছেহের বেগম। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসা এ ব্যক্তি কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক তরুণীকে বিয়ে করে ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এই দেশে স্থায়ী হওয়ার চেষ্টা শুরু করেন। দুই বছরের মাথায় তাদের ঘরে আসে একটি কন্যাসন্তান। এরই মধ্যে মাহমুদুল সৌদি আরবে চলে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ও পাসপোর্ট। খুঁজে বের করেন বাদশা নামে এক দালালকে। ওই দালাল তার জন্মনিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) ও পাসপোর্ট করে দেওয়ার দায়িত্ব নেন। এজন্য তাকে দিতে হয়েছে অন্তত ১৫ লাখ টাকা। দুই মাসের মাথায় মাহমুদুলের হাতে চলে আসে বাংলাদেশের এনআইডি কার্ড। যার নম্বর ২২১২৬৬০০১৪৮০। ঠিকানা দেওয়া হয়েছে কক্সবাজার সদরের পূর্ব কুতুবদিয়াপাড়া। পরে একটি পাসপোর্ট তৈরি করে তিনি চলে যান সৌদি আরব।

একই এলাকার ঠিকানা দিয়ে দালাল চক্র মোহাম্মদ রাসেল নামে আরেক রোহিঙ্গার এনআইডি কার্ড (২২১২৬৬০০০৫৩২) তৈরি করেন। এনআইডিতে রাসেলের বাবার নাম জাফর আলম ও মা খতিজা উল্লেখ করা হয়। এ ধরনের জালিয়াতির মাধ্যমে প্রায় পাঁচ লাখের মতো রোহিঙ্গা বাংলাদেশের জন্মসনদ, এনআইডি তৈরি করেছে। তাদের কেউ কেউ পাসপোর্ট তৈরি করে বিদেশেও পাড়ি দিয়েছে।

দেশ রূপান্তরে অনুসন্ধানে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পাইয়ে দেওয়ার পেছনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পুলিশ সদস্য, নির্বাচন কমিশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী ও মাঠপর্যায়ের দালাল চক্র জড়িত। এর জন্য ৫ থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। ১২টি স্তরে এই অর্থ ভাগাভাগি হয়।

দেশ রূপান্তরে অনুসন্ধানে জানা গেছে, রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পাইয়ে দেওয়ার পেছনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পুলিশ সদস্য, নির্বাচন কমিশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী ও মাঠপর্যায়ের দালাল চক্র জড়িত। এর জন্য ৫ থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়। ১২টি স্তরে এই অর্থ ভাগাভাগি হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন