কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এটি নির্বাচন নাকি জাতির সঙ্গে তামাশা?

সুখবরটি হলো আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। আর দুঃসংবাদটি হলো, এই নির্বাচনের নামে আরও একটি প্রহসন হতে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার পর ভোট নিয়ে যে অনিশ্চয়তা ছিল তা গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া রায়ে কেটে গেছে। কিন্তু নির্বাচন প্রক্রিয়াটির ন্যায্যতা প্রশ্নবিদ্ধ থেকেই গেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, পুরো প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে পছন্দের লোকজনের জন্য মাঠ খালি করা হচ্ছে।

ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ পাকিস্তান (পিটিআই)-কে নির্বাচনী দৌড় থেকে দূরে রাখার সব চেষ্টা চালানোর পর এখন অবস্থা যা দাঁড়িয়েছে, তাতে কার্যত নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) এবং আসিফ জারদারির নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে।

তামাশা এমন জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে যে নির্বাচনকে জাতির সঙ্গে উপহাস বলে মনে হচ্ছে।

এই ধরনের নির্বাচন যে এবারই প্রথম হচ্ছে তা নয়; তবে এবারের মতো জঘন্য অবস্থা এর আগে কখনোই দেখা যায়নি। সরকারের দিক থেকে বলা হচ্ছে, একটি ‘ইতিবাচক’ ফল অর্জনের জন্য যা যা করা দরকার তার সব করা হচ্ছে।

তবে কিনা খেলা এখনো শেষ হয়ে যায়নি। খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে সরকারি বাহিনীর নির্যাতন ও বিধিনিষেধ অমান্য করে প্রতিবাদ-প্রতিরোধের ঝিলিক হিসেবে পিটিআই স্বতঃস্ফূর্তভাবে রাজপথে নেমে শক্তি প্রদর্শন করেছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই যুগে সরকারি নিষেধাজ্ঞা সর্বাংশে কার্যকর করা সম্ভব হয় না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এখন পিটিআইয়ের প্রধান অস্ত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে পরাভূত করতে তারা এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।

সম্প্রতি পিটিআই একটি ভার্চুয়াল সমাবেশের মধ্য দিয়ে তাদের নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রম শুরু করে। তারা তাদের কারান্তরীণ নেতা ইমরান খানের কণ্ঠ এআই প্রযুক্তি দিয়ে ক্লোন করিয়ে সেটির মাধ্যমে ইমরানের বক্তব্য সমর্থকদের শুনিয়েছে।

যদিও ওই সমাবেশের সময় ইন্টারনেটে বিঘ্ন ঘটানো হয়েছে, তারপরও ইমরানের ভাষণ কিছুটা হলেও প্রচার করা সম্ভব হয়েছে।

এআই-ভিত্তিক যোগাযোগ প্রযুক্তির এই ধরনের অভিনব ব্যবহার দেখে রাষ্ট্রের আরোপ করা নিষেধাজ্ঞার মাত্রা সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়।

একই সঙ্গে এটিও বোঝা যাচ্ছে, রাজনৈতিক প্রক্রিয়াকে সম্পূর্ণরূপে কারসাজির আওতায় আনা ক্ষমতাসীন শক্তির জন্য আরও কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন