কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শিশুহত্যা ও নির্লজ্জতা করে যুদ্ধে জেতা যায় না

জাগো নিউজ ২৪ গাজা ড. মো. ফখরুল ইসলাম প্রকাশিত: ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৪৫

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর নির্মম আক্রমণের আটচল্লিশ দিন পর মাত্র সাতদিনের যুদ্ধবিরতি দেওয়া হয়েছিল। সেটার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরদিনই আবারো নিষ্ঠুর হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছে বর্বর ইসরায়েলি বাহিনী। হামাসের সদস্য নয় এমন পুরুষ ফিলিস্তিনিদের ধরে অর্ধনগ্ন করে শহরে ঘুরানোর মতো ন্যক্কারজনক কাজ করছে তারা।


ইতোমধ্যে উভয় পক্ষের মধ্যে জিম্মি বিনিময় প্রক্রিয়া শেষ করা হলেও এখন ইসরায়েলি কারাগারে বন্দি শত শত নারী-শিশু। বিশ্লেষকরা বলছেন, ইসরায়েলি বাহিনী যুদ্ধের নামে নিষ্ঠুর পন্থায় নারী-শিশু হত্যা, শরণার্থী শিবিরে হত্যা, হাসপাতাল ধ্বংস, লজ্জাহরণ করে নৈতিকতা হারিয়ে অনেক নিচু প্রাণীর কাতারে নেমে যাওয়ায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা দিয়েও মানবিকতার পথে ফিরে আসতে পারলো না।


গত অক্টোবরের ৭ তারিখে যুদ্ধ শুরুর দশ দিন পর বলা হয়েছিল, ‘যদি বাঁচতে চান তাহলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজার দক্ষিণে সরে যান।’ ইসরায়েলি বাহিনী দক্ষিণ গাজাকে নিরাপদ ঘোষণা দিয়ে সাধারণ ফিলিস্তিনি জনগণকে উত্তর গাজা থেকে দক্ষিণ সরে যাওয়ার এরূপ নির্দেশ দিলেও ২১ দিন পর থেকে দক্ষিণের নিরাপদ এলাকায় ট্যাংক ঢুকিয়ে নির্মমতা চালিয়েছে। স্থল অভিযানের সময় একই সাথে বিমান দ্বারা নিষিদ্ধ বোমা ছুড়ে নির্বিচারে বসতবাড়ি, বেসামরিক এলাকা, মসজিদ, গির্জা, শরণার্থী শিবির, হাসপাতাল ধ্বংস করে নিষ্ঠুরতার সীমা অতিক্রম করেছিল।


গোটা গাজায় এসব বর্বরতায় নির্বিচারে মারা গেছে নিরীহ মানুষ। বেশিসংখ্যক মারা গেছে নারী ও শিশু। ডিসেম্বর ০৯, ২০২৩ পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে সাড়ে ১৬ হাজারে পৌঁছেছে। এর মধ্যে প্রায় সাড়ে ছয় হাজারেরও বেশি অবুঝ শিশু। জাতিসংঘ মহাসচিব আক্ষেপ করে বলেছেন, গাজাভূমি শিশুদের কবরস্থান!


বিশ্বের বড় যুদ্ধবাজ দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার সহযোগী ইউরোপীয় ইউনিয়নের উসকানি এবং প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ইসরায়েলি সৈন্যরা আরও বেশি আস্কারা পেয়ে গণহত্যায় নেমে পড়েছিল। পেন্টাগণের নির্দেশে মার্কিন স্পেশাল গার্ডের ৯০০ সৈন্য মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন মার্কিন শিবির থেকে বেরিয়ে গাজায় যৌথ অভিযানে অংশ নিয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও