কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভারতে পাঁচ রাজ্যের ভোট লোকসভায় কতটা প্রভাব ফেলবে

প্রথম আলো ভারত সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশিত: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬:৫১

ভারতে নভেম্বর মাসজুড়ে দফায় দফায় পাঁচ রাজ্যের নির্বাচন-পর্ব শেষ হলো। শেষ দফায় গত বৃহস্পতিবার তেলেঙ্গানা রাজ্যে ভোট হলো। আজ রোববার ফল ঘোষণা হচ্ছে। এরপর বোঝা যাবে, ভবিষ্যতে ভারতের রাজনৈতিক প্রবাহ কোন দিকে বইবে। লোকসভার ভোটে নরেন্দ্র মোদির বিজেপি একার ক্ষমতায় জয়ের হ্যাটট্রিক করবে, নাকি উজ্জীবিত বিরোধীরা সেই বিজয়রথ থামিয়ে দেবে, পাঁচ রাজ্যের ফল তার কিছুটা ইঙ্গিত নিশ্চিতভাবেই দেবে।


পাঁচ রাজ্যের ভোটচরিত্র


ভোট হয়েছে উত্তর-পূর্ব ভারতের মিজোরাম (৪০ আসন), মধ্য ভারতের মধ্যপ্রদেশ (২৩০) ও ছত্তিশগড় (৯০), পশ্চিম ভারতের রাজস্থান (২০০) ও দক্ষিণ ভারতের তেলেঙ্গানা (১১৯) রাজ্যে। এসব রাজ্যে রয়েছে লোকসভার ৮৩টি আসন, যার মধ্যে হিন্দিবলয়ের তিন রাজ্যে রয়েছে ৬৫টি। বাকি ১৮ আসনের মধ্যে তেলেঙ্গানায় ১৭টি, মিজোরামে ১টি।


মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও রাজস্থানে লড়াই প্রধানত বিজেপি ও কংগ্রেসে। ২০১৮ সালের ভোটে ওই তিন রাজ্যে বিজেপিকে হারিয়ে জিতেছিল কংগ্রেস। কিন্তু দেড় বছরের মাথায় কংগ্রেসে ভাঙন ধরিয়ে মধ্যপ্রদেশ ছিনিয়ে নেয় বিজেপি। কংগ্রেসের সেই ক্ষণস্থায়ী সরকার বাদ দিলে এই রাজ্যে ১৮ বছর ধরে বিজেপিই ক্ষমতায়।


১৫ বছর ধরে মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান। স্বাভাবিক কারণেই রাজ্যজুড়ে তাগিদ অনুভূত হচ্ছে। কংগ্রেসেও এসেছে বদলা নেওয়ার তাগিদ। তা সত্ত্বেও হাওয়া উল্টো দিকে ঘুরিয়ে ক্ষমতাসীন থাকতে বিজেপি চেষ্টার ত্রুটি রাখেনি। সাত সংসদ সদস্যকে তারা বিধানসভায় প্রার্থী করেছে, যাঁদের তিনজন আবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী!


রাজস্থানে প্রতি পাঁচ বছর অন্তর শাসকের রং বদলায়। ৩০ বছর ধরে এটাই রীতি। গত সিকি শতকে এই রাজ্যে বিজেপির বসুন্ধরা রাজে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন দুবার, কংগ্রেসের অশোক গেহলট তিনবার। কংগ্রেস এবার সেই রীতি ভাঙতে কোমর কষেছে। পারবে না ব্যর্থ হবে, বুক ঠুকে বলা কঠিন।


এই ভোট অনেক কিছুই ঠিক করবে—যেমন, গেহলট ও বসুন্ধরার রাজনৈতিক ভাগ্য। কংগ্রেস জিতলে গেহলট চতুর্থবার মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন, সন্দেহ নেই। কিন্তু হারলে সম্ভবত এটাই তাঁর শেষ ইনিংস। পাঁচ বছরের শাসনকালের চার বছর তিনি কাঁটা বিছিয়েছেন তরুণ শচীন পাইলটের চলার পথে। পাইলট ধৈর্য ধরে অপেক্ষায় থেকেছেন, মধ্যপ্রদেশের জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার মতো আচরণ করেননি। ধরে নেওয়া যায়, কংগ্রেস হারলে পরে পাইলটই হবেন রাজ্যে দলের প্রধান মুখ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও