ঘর ছোট থাকার পরও ওপেন কিচেনের শখ?

প্রথম আলো প্রকাশিত: ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১৫:০২

গ্রামবাংলার রান্নাঘর মানে সেই তেল–চিটচিটে ভাব, কাঠ, ঘুঁটে, উনুনের ধোঁয়া আর লঙ্কা ফোড়নের ঝাঁজ। তবে সে রান্নাঘরের পাশের উঠানজুড়ে ছিল শিশুদের খেলাধুলা, পাটি পেতে মা-খালাদের কাঁথা সেলাই করা আর পরিবার–প্রতিবেশীর হরেক রকম গল্পের ডালা। 


শহুরে রান্নাঘর অবশ্য সব সময়েই ঘরের একটা অংশে, নির্জন দ্বীপের মতন। সারা বাড়ির হইহল্লা থেকে যেন তা একেবারে বিচ্ছিন্ন। তবে সময় বদলাচ্ছে। পশ্চিমা দেশের আদলে আমাদের দেশেও ঢুকে পড়ছে ওপেন কিচেন ও মডিউলার কিচেনের ধারণা।


ওপেন কিচেনে টেলিভিশনে পছন্দের অনুষ্ঠান দেখতে দেখতেই সেরে নেওয়া যায় দিনের রান্না। সময় দেওয়া যায় পরিবারকে। বাড়ির একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে ওঠে তখন রান্নাঘর। তা ঘিরেই বসার ঘর ও খাবার গ্রহণের জায়গা। যেহেতু এ ধরনের রান্নাঘর ঘরের এককোণে নয়, তাই পরিবারের সবাই কমবেশি কাজ বুঝে নেয়, হাতে হাতে একসঙ্গে মিলেমিশে সেরে ফেলে কাজ। বাড়িতে অতিথি এলে যে শুধু নিজের ঘরটা গোছাত, তারাও রান্নাঘর গুছিয়ে রাখায় সাহায্য করে।


বাড়িতে মা হয়তো রান্নাঘরে ভারী হাঁড়িটা চুলা থেকে একা নামিয়ে রাখছে। তাতে তার কষ্ট হচ্ছে কি না বা সহায়তা লাগবে কি না, বোঝার উপায় থাকে না। ওপেন মডিউলার কিচেন কনসেপ্টে রান্নাঘরটা যথেষ্ট দৃশ্যমান থাকে। সেখানে যেকোনো সহায়তায় বাড়ির অন্য সদস্যরা স্বতঃস্ফূর্তভাবেই এগিয়ে আসতে পারে। অতিথি এলে অতিথিদের সঙ্গে গল্প করতে করতেই সেরে নেওয়া যায় রান্নাঘরের কাজ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও