কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভারতের অন্তঃসারশূন্য বিবৃতি

www.ajkerpatrika.com মিহির শর্মা প্রকাশিত: ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১০:০৬

দুই মাস আগে ভারত ও কানাডার মধ্যে সম্পর্কের খুব দ্রুত অবনতি হয়। কারণ, ওই সময় কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো অভিযোগ করেছিলেন, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ায় একজন শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীকে হত্যার সঙ্গে যুক্ত ছিল এবং এ ব্যাপারে তাঁর দেশের তদন্তকারীদের কাছে ‘বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ’ রয়েছে। এখন এমনটাই মনে হচ্ছে—ভারতীয় গোয়েন্দারা আসলেই যদি ওই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে থাকে, তাহলে তারা তা একবার করেনি। হোয়াইট হাউস নিশ্চিত করেছে যে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে এই সময়ে আরেকজন শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীকে (গুরুপতওয়ান্ত পান্নুন) হত্যার জন্য একই ধরনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। আর এ কারণে তারা ‘গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’।


কানাডার এই গুরুতর অভিযোগের জবাবে ভারতের প্রতিক্রিয়ায় অবজ্ঞার চেয়ে বেশি কিছু ছিল। ভারতীয় সংবাদপত্রে ট্রুডোকে দুর্বল এবং অজনপ্রিয় বলে সমালোচনা করা হয়েছিল এবং এই ইঙ্গিত দেওয়া হয় যে তাঁর এসব অভিযোগের কারণ রাজনৈতিক। এ ছাড়া ভারতের সরকারি কর্মকর্তারা কানাডাকে সুসংগঠিত অপরাধ, সন্ত্রাসবাদ এবং মানব পাচারের একটি ‘যূথবদ্ধ ষড়যন্ত্রী’ বলে অভিযোগ করেছিলেন। এবার যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগকেও একইভাবে অবজ্ঞা করা যাবে বলে মনে হচ্ছে না।


অবশ্য সন্ত্রাস-সম্পর্কিত বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে দুর্বল হিসেবে চিত্রিত করা অনেক কঠিন। তবু ভারতের আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়াটি অনেকটা অভিযোগ মেনে নিয়েও অস্বীকার করার মতো। ভারত সরকারিভাবে বলছে: বিদেশের মাটিতে হত্যাকাণ্ড ‘আমাদের নীতি নয়’। কানাডাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বলা হয়েছিল যে: লক্ষ্য স্থির করে খুন করা ‘ভারত সরকারের নীতি নয়’। যদি নয়াদিল্লিকে এভাবে একাধিকবার ‘বিদেশের মাটিতে হত্যাকাণ্ড ঘটানো তার নীতি নয়’ বলতে হয়, তাহলে আমার সত্যিই ভয় এই ভেবে, কেউ কেউ সন্দেহ করতে শুরু করবে যে এটিই আসলে ভারতের নীতি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও