কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভিডিও ভাইরাল: ‘সিল মারো ভাই সিল মারো, নৌকা মার্কায় মারো’

প্রথম আলো ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর প্রকাশিত: ০৯ নভেম্বর ২০২৩, ২০:৫৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে প্রকাশ্যে নৌকা প্রতীকে সিল মারার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ২ মিনিট ২৩ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে নৌকা প্রতীকে সিল মারার সময় এক যুবককে বলতে শোনা যায়, ‘সিল মারো ভাই সিল মারো, নৌকা মার্কায় মারো।’


ভিডিওর প্রথম ১০ সেকেন্ডে দেখা যায়, ওই কেন্দ্রের একজন নারী সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন তিনজন। সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা তাঁদের একের পর এক ব্যালট ছিঁড়ে দিচ্ছেন। একজন যুবক ব্যালটে বৃদ্ধাঙ্গুলির ছাপ দিয়ে নৌকা প্রতীকে সিল মারছেন। পাশে থাকা আরেক যুবক ব্যালট ভাঁজ করছেন।


ভিডিওর ১১ সেকেন্ড থেকে আরেকটি বুথের চিত্র দেখা যায়। সেখানে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার দায়িত্বে আছেন আরেক নারী। তিনি হাসতে হাসতে ব্যালট পেপারের পেছনে স্বাক্ষর করছেন। তাঁর সামনে তখন পাঁচ-ছয়জন যুবক। ব্যালটে সিলের কালি হয়নি এক যুবকের কথার পরিপ্রেক্ষিতে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা বলেন, ‘আরে কালি হইছে।’ ওই কর্মকর্তার পাশে থাকা এক যুবকের গলায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহজাহান আলমের ছবি-সংবলিত কার্ড ঝুলছিল। কর্মকর্তা স্বাক্ষর শেষে একে একে ব্যালট ছিঁড়ে দিচ্ছেন। আর তাঁরা প্রকাশ্যে একের পর এক ব্যালটে নৌকায় সিল মারেন। তখন এক যুবককে বলতে শোনা যায়, ‘সিল মারো ভাই সিল মারো।’ আরেক যুবক বলেন, ‘নৌকা মার্কায় মারো।’


সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার উদ্দেশে নৌকা প্রতীকের আরেক সমর্থক বলেন, ‘আরে আপনে ছিঁড়েন না। ৮-১০টা ছেঁড়া লইন না। ছেঁড়া দিয়া দেন। মাইরা দিই। এরপর আপনি লেখেন, আস্তে আস্তে। আপনি ছিঁড়েন ১০-২০টা। আমরা সিল মারি।’ এ সময় একজন বলেন, ‘আরে আমি দিমু, ঠাস ঠাস ঠাস।’ আরেকজন বলেন, ‘আস্তে আস্তে।’


ভিডিওর ১১ সেকেন্ড থেকে আরেকটি বুথের চিত্র দেখা যায়। সেখানে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার দায়িত্বে আছেন আরেক নারী। তিনি হাসতে হাসতে ব্যালট পেপারের পেছনে স্বাক্ষর করছেন। তাঁর সামনে তখন পাঁচ-ছয়জন যুবক। ব্যালটে সিলের কালি হয়নি এক যুবকের কথার পরিপ্রেক্ষিতে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা বলেন, ‘আরে কালি হইছে।’ ওই কর্মকর্তার পাশে থাকা এক যুবকের গলায় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহজাহান আলমের ছবি-সংবলিত কার্ড ঝুলছিল। কর্মকর্তা স্বাক্ষর শেষে একে একে ব্যালট ছিঁড়ে দিচ্ছেন। আর তাঁরা প্রকাশ্যে একের পর এক ব্যালটে নৌকায় সিল মারেন। তখন এক যুবককে বলতে শোনা যায়, ‘সিল মারো ভাই সিল মারো।’ আরেক যুবক বলেন, ‘নৌকা মার্কায় মারো।’


সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার উদ্দেশে নৌকা প্রতীকের আরেক সমর্থক বলেন, ‘আরে আপনে ছিঁড়েন না। ৮-১০টা ছেঁড়া লইন না। ছেঁড়া দিয়া দেন। মাইরা দিই। এরপর আপনি লেখেন, আস্তে আস্তে। আপনি ছিঁড়েন ১০-২০টা। আমরা সিল মারি।’ এ সময় একজন বলেন, ‘আরে আমি দিমু, ঠাস ঠাস ঠাস।’ আরেকজন বলেন, ‘আস্তে আস্তে।’


ভিডিওর এ পর্যায়ে আবার শুরুর দিকের নারী সহকারী সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার বুথের চিত্র দেখা যায়। এ সময় ওই সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তার সঙ্গে আরেকজন নারী পোলিং এজেন্ট সহায়তা করেন। তাঁরা ব্যালট পেপার ছিঁড়ে দিচ্ছেন। নৌকার সমর্থকেরা ব্যালটে প্রকাশ্যে সিল মারছেন। নারী সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ভোটার নম্বর ২৩৯ কি না জানতে চাইলে নৌকার সমর্থকেরা বলেন, ‘না ১৩৯।’


ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাঁর দাবি, ভিডিওটি আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের দুটি বুথের।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও