ঐতিহ্য ধরে রাখছেন নারী উদ্যোক্তারা

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০১ নভেম্বর ২০২৩, ১১:২৩

যুগে যুগে মানুষের প্রয়োজনগুলো বদলে গেছে পারিপার্শ্বিক পরিবেশের প্রভাবে। গ্রামের নারী-পুরুষনির্বিশেষে সবাই একটা সময় গামছা মুড়ে পুকুর থেকে ঘরে ফিরে পোশাক বদলে নিতেন। একটা সময় মাটি কিংবা কাঁসার পাত্রে খেতেন সবাই। জামদানি শুধু ব্যবহৃত হতো শাড়ি হিসেবে; কিন্তু কালে কালে বদলে গেছে এসবের ব্যবহারও। মানুষের রুচিবোধের পরিবর্তনের সঙ্গে এ জিনিসগুলোর প্রচলন কমে এসেছে। অনেকে বলেন, দেশীয় ঐতিহ্য হারিয়ে যাচ্ছে। আবার অনেকের ধারণা, হারিয়ে যাচ্ছে না; বরং বারবার ফিরে ফিরে আসছে ভিন্নভাবে, ভিন্নরূপে।


করোনা অতিমারির পর একটা ব্যাপার কিছুটা হলেও এগিয়ে গেছে। সেটা হলো, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি। এসব উদ্যোক্তা প্রথমে ঘরে বানানো জিনিস দিয়েই বিপণনের কাজ শুরু করেন। এরপর করোনার সংকট কেটে যাওয়ার পর সে বিপণন থামেনি, বরং বেড়েছে।


সরকারি ও বেসরকারি গবেষণার বিভিন্ন তথ্যমতে, দেশে প্রায় তিন দশক আগে তথ্যপ্রযুক্তির যাত্রা শুরু হলেও পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে নারীর অবস্থান ছিল ১ শতাংশের নিচে। করোনার পর এ ক্ষেত্রে ঘটেছে বিপ্লব। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, এক দশকের ব্যবধানে নারী উদ্যোক্তা দ্বিগুণের বেশি হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির হোলসেল অ্যান্ড রিটেইল ট্রেড সার্ভে-২০২০-এর জরিপে বলা হয়েছে, ২০০২-০৩ অর্থবছরে নারী উদ্যোক্তার সংখ্যা ছিল মাত্র ২১ হাজার। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সে সংখ্যা ছাড়িয়ে যায় দুই লাখের ঘর। গত দুই বছরে তা আরও বেড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও