You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাথা কাঁপুনি রোগ

আমাদের আশপাশে দেখা যায়, অনেকের মাথা কাঁপতে থাকে। এটি অনেকেই আমলে নেন না। আবার অন্যরা বুঝলেও প্রথমে আক্রান্ত ব্যক্তি বুঝতে পারেন না। এর সঙ্গে অনেকের দু’হাত কাঁপতে থাকে। সাধারণত কোনো কাজ করতে গেলে হাত কাঁপে। শুরুতে কেউ পাত্তাই দেন না। কিন্তু ধীরে ধীরে এটি বাড়তেই থাকে। তবে লক্ষণ বাড়ার হার বেশ শ্লথ। এই ব্যক্তিদের গলার স্বর কিন্তু পরিবর্তন হয়ে যায়। অনেকে এটাকে পারকিনসন্স রোগ বলে ভুল করেন।

অনেকে মনে করেন, হাত-পা কাঁপলেই বুঝি পারকিনসন্স রোগ। আসলে তা নয়। আমি যে রোগটি নিয়ে আলোচনা করছি, তাহলো বিনাইন এসেনশিয়াল ট্রেমর। এর সঙ্গে পারকিনসন্স রোগের অনেক পার্থক্য আছে। মূল যে পার্থক্য তাহলো পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির হাত-পা সাধারণত একপাশে কাঁপে, কোনো কাজ করতে গেলে কাঁপুনি থেমে যায়। বিশ্রাম নিলে কাঁপুনি বাড়ে। পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মাথায় কখনও কাঁপুনি থাকে না।

এই রোগে কাজ করার সময় যেমন হাত কাঁপে, তেমনই গলার স্বর-মাথা কাঁপার মতো সমস্যাও দেখা যেতে পারে। দুই হাতেও এসেনশিয়াল ট্রেমর হতে পারে। এসেনশিয়াল ট্রেমর নিশ্চিতভাবে স্নায়ুগত সমস্যা। পারকিনসন্স ও বিনাইন এসেনশিয়াল ট্রেমর– এ দুই রোগের চিকিৎসা পদ্ধতিতেও অনেক পার্থক্য দেখা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন