কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চায়না দোয়ারা গিলছে মৎস্য বিভাগের পোনা

জাগো নিউজ ২৪ পাবনা প্রকাশিত: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:৩০

বর্ষা মৌসুমে পৌনে দুই লাখ পোনা ছাড়ার পরও মাছশূন্য পাবনার ২১২টি বিল ও ১০৬ খাল। সর্বগ্রাসী চায়না দোয়ারা জাল দিয়ে পোনাসহ সব দেশি মাছ উজাড় করেছে একশ্রেণির জেলে। এতে মৎস্য বিভাগের উদ্যোগে বিলে ছাড়া পৌনে দুই লাখ পোনা কার্যত ‘জলে গেছে’।


মৎস্য বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত র‌্যালি, সভা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ সবই ভেস্তে যেতে বসেছে। এতে মুক্ত জলাশয়ে টেকসই মৎস্য উৎপাদন হুমকির মুখে পড়েছে। যদিও মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা দেশি মাছ সংরক্ষণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।


জানা গেছে, বর্ষার শুরু থেকেই বেড়জাল ও কারেন্টজাল দিয়ে মা মাছ নিধনের ফলে বিলুপ্ত হচ্ছে দেশি মাছ। অতিলোভী কিছু মানুষ মাছের ডিম ও পোনা ধরে দেশি মাছের সংকট সৃষ্টি করছে। দেশি প্রজাতির মাছ বিশেষ করে মাগুর, চাপিলা, শিং, পাবদা, টাকি, রুই, কাতল, মৃগেল, চিতল, রিটা, গুজি আইড়, কৈ, বোয়াল, খৈলসার মতো সুস্বাদু মাছ এখন আর তেমনটা চোখে পড়ে না। দেশি সরপুঁটি, গজার, টাটকিনি, তিতপুঁটি, বাঘা আইড়, গুলশা, কাজলি, গাং মাগুর, চেলা, বাতাসি, বউরাণী, টেংরা, কানি পাবদা, পুঁটি, মলা, কালোবাউশ, শোল, রিটা, তারাবাইম, বেলেসহ ৪০ থেকে ৫০ জাতের মাছ হারিয়ে যেতে বসেছে।


পাবনার বিখ্যাত চলনবিল, গাজানা বিল, বিল গ্যারকাসহ সব বিল মাছশূন্য হতে চলছে। হাতেগোনা কয়েকজন লোভী জেলের কারণে এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। তারা চায়না দোয়ারি জাল দিয়ে বিলের বাহারি জাতের মাছ উজাড় করছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও