কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শিশুর বিকাশে বাধা হতে পারে যে পাঁচ বিষয়

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ২৯ আগস্ট ২০২৩, ১৬:০৪

প্রতিটি শিশুর নির্দিষ্ট বয়স অনুযায়ী দেহের ওজন নির্ধারন করা থাকে। অনেক শিশু সেই অনুযায়ী বেড়ে উঠে অনেকে আবার বাড়ে না। বাড়ন্ত শিশুদের নিয়ে এমন সমস্যায় পড়তে হয় অনেক অভিভাবককেই।


মূলত বাড়ন্ত বয়স থেকেই শিশুদের শরীরের ভিত তৈরি হয়। তাই বয়স ও উচ্চতার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে শিশুদের ওজন ও যথাযথ হওয়া জরুরি। ওজন কম থাকলে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ও বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমে যায়।


অনেক সময় শিশু সঠিকভাবে খাওয়া-দাওয়া করলেও ওজন বাড়ে না। আসলে শুধু খাওয়া-দাওয়া নয়, শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে বাঁধা দিতে পারে আরও কিছু কিছু বিষয় রয়েছে।


চলুন জেনে নেই শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে কোন কোন বিষয়ে খেয়াল রাখা উচিত,


১. পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব
সারা দিন ছুটোছুটি খেলাধূলার পর রাতে শিশুদের ঘুমের সময়ে শরীরের সমস্ত ঘাটতি পূরণ হয়। শুধু তা-ই নয়, গ্রোথ হরমোনের ক্ষরণও সঠিক মাত্রায় হতে পারে ঘুমের মধ্যে। কিন্তু অনেক শিশুই রাতে দেরিতে ঘুমায় বা ঘুমাতেই চায় না। সুতরাং শিশুর শারীরিক, মানসিক বিকাশের পাশাপাশি পর্যাপ্ত ওজন বৃদ্ধিতে পর্যাপ্ত ঘুমোনোও জরুরি।


২. বাড়ির বাইরে খেলাধুলা না করা
ঘরের বাইরে মাঠে গিয়ে খেলাধুলা করলে তার প্রভাব পড়ে শরীরে। অভিজ্ঞরা বলেন, খোলামেলা পরিবেশে সময় কাটালে শুধু শরীরের নয়, ব্যাপ্তি ঘটে মনেও। তাই শিশুদের ইলেকট্রনিক্স গ্যাজেট দেয়া থেকে বিরত রেখে, বাড়ির বাইরে গিয়ে খেলাধুলা করার উপর জোর দেওয়া উচিত অভিভাবকদের।


৩. সঠিক খাওয়াদাওয়ার অভাব
পরিমাণে অনেকটা খাবার না খেলেও সন্তান পর্যাপ্ত পুষ্টি পাচ্ছে কি না, সে দিকে নজর দেওয়া জরুরি। বাড়ন্ত বয়সে এমন খাবার খাওয়া উচিত, যা ওজন বাড়িয়ে তোলার পাশাপাশি হাড়ের যত্ন নেওয়া, হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখার মতো কাজ সঠিক ভাবে করতে পারে। তাই প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজে ভরপুর খাবার খাওয়ানোর অভ্যাস করাতে হবে ছোট থেকেই।


৪. সারাক্ষণ মোবাইল ঘাঁটা
শরীরচর্চা না করে দিনের বেশির সময়ে মোবাইল বা ল্যাপটপের পর্দার দিকে তাকিয়ে কাটানোর অভ্যাসও কিন্তু শিশুদের বেড়ে ওঠার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই ধরনের যন্ত্রের অত্যধিক ব্যবহার শিশুদের গ্রোথ হরমোনের উপর প্রভাব ফেলে। তাই তাদের দৈহিক বিকাশ দেরীতে ঘটে বা থমকে যায়।


৫. মানুষের সঙ্গে না মেশা
মনের বিকাশের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে দৈহিক বিকাশ। তাই ছোট থেকেই সন্তানের অন্তর্মুখী মনোভাব কাটানোর ব্যবস্থা করতে হবে। সমবয়সিদের সঙ্গে মেলামেশা করা, খেলাধুলো করা, আবেগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের সঙ্গে মিশতে দিতে হবে শিশুকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও