আবেদনের ওপর মূসক বাতিল করা হোক

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০২৩, ১৬:৫৯

সরকার পরিচালনার জন্য প্রচুর টাকার দরকার, এই কথা কেউ অস্বীকার করবে না। জাতীয় রাজস্ব বিভাগ বিভিন্ন সূত্র থেকে এই টাকা আদায় করে থাকে। যেমন নাগরিকের আয়, সম্পত্তি, ব্যবসা-বাণিজ্যের ওপর তারা কর ধার্য করে। তাই বলে চাকরিপ্রার্থীদের ওপরও বাড়তি করের বোঝা চাপিয়ে দিতে হবে?


১৭ আগস্ট অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, চাকরির আবেদনের ক্ষেত্রে মোবাইল অপারেটরের কমিশনের ওপর মূসক বা ভ্যাটের হার হবে ১৫। সাধারণত অনলাইনে আবেদন করা হয় সরকারি মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর টেলিটকের মাধ্যমে। নিয়ম হলো, টেলিটক আবেদন ফির সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ কমিশন হিসেবে নিতে পারবে।


নবম গ্রেডের একটি চাকরির আবেদন ফি ৬০০ টাকা। এ ক্ষেত্রে টেলিটকের কমিশন হবে ৬০ টাকা। এই ৬০ টাকার ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ হবে, যার পরিমাণ ৯ টাকা। সব মিলিয়ে চাকরিপ্রার্থীর ব্যয় হবে ৬৬৯ টাকা। ভ্যাট আরোপের আগে বাড়তি ৯ টাকা লাগত না।


চাকরিপ্রার্থীরা আবেদন ফি কমানোর দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ক্যাম্পাসে তাঁরা মানববন্ধন করেছেন। একমাত্র বাংলাদেশ ব্যাংক ছাড়া কেউ আবেদন ফি কমায়নি। এখন সেই আবেদন ফির ওপর ভ্যাট আরোপ অনেকটা মড়ার উপর খাঁড়ার ঘায়ের শামিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও