কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দমের খেলা

প্রথম আলো এ কে এম জাকারিয়া প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২৩, ০৭:০২

সামনে কী হতে যাচ্ছে—দেশের রাজনীতিতে এই নিয়ে রহস্য ও বিভ্রান্তি বাড়ছে। কারণ, রাজনীতির দুই প্রধান পক্ষ তাদের কথাই বলে যাচ্ছে। সংবিধান মেনে যথাসময়ে নির্বাচন হবে—এটা আওয়ামী লীগের কথা। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন বলতে দলটি বোঝায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনই নির্বাচন। বিএনপির পাল্টা অবস্থান হচ্ছে, এই সরকারের অধীন কোনো নির্বাচনে তারা যাবে না।


এমন একটি অবস্থায় সামনে সংঘাত ও সহিংসতা হবে—এমন ভয় পাচ্ছে অধিকাংশ মানুষ। প্রশ্ন হচ্ছে, এরপর কী? সংঘাত-সহিংসতারও তো শেষ আছে। নির্বাচনটি দিন শেষে কীভাবে হবে? নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো এখন পর্যন্ত যে অবস্থানে, তাতে শুধু সংঘাত-সহিংসতার আশঙ্কাই করা যায়, এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। কিন্তু কৌতূহলী জনগণ তো এতে সন্তুষ্ট থাকতে পারে না। তারা নিজেরাই নিজেদের মতো করে সামনে কী হতে যাচ্ছে, তার বিভিন্ন ব্যাখ্যা দাঁড় করাচ্ছে। এই জনগণের বড় অংশই আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে বিভক্ত।


নেতা-নেত্রীরা কোথায় কখন কী বলছেন, আগের বক্তব্যের সঙ্গে আজকের বক্তব্য মিল-অমিল কতটা, তাঁদের মুখের অভিব্যক্তি কেমন ছিল, আত্মবিশ্বাসী দেখাচ্ছে কি না—এসব নানা দিক বিবেচনায় নিয়ে জনগণ এখন হিসাব-নিকাশ করে। এই জনগণের অধিকাংশেরই যেহেতু পক্ষ-বিপক্ষ আছে, তাই এসব হিসাব-নিকাশ করতে গিয়ে তাদের এক পক্ষ আজ খুশি হয় তো কাল মন খারাপ করে। আরেক পক্ষের আজকের মন খারাপ হয়তো পরদিন কেটে যায়। পরিস্থিতি এখন এতটাই তরল।


শুধু দেশের নেতা-নেত্রীদের কথা নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকায় কী লেখা হচ্ছে, কোন দেশ বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কী বলছে, সেগুলোও এখন জনগণের মনোযোগের কেন্দ্রে। কারণ, তারা ভালো করেই জানে, দেশের রাজনীতি আর দেশে আটকে নেই। এর গণ্ডি বেড়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতির পেছনে এখন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ভূরাজনীতি কাজ করে। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত, রাশিয়া তো আছেই, এমনকি ইরানও এখন বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে কথা বলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও