You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশীয় উপাদানে উদ্ভাবন ও গবেষণা চর্চা দরকার

গবেষণা করার ক্ষেত্রে আমাদের দুটি দিককে প্রাধান্য দিতে হবে। এর একটি হচ্ছে, সারা পৃথিবীতে যেসব নতুন গবেষণা হচ্ছে সেই গবেষণাগুলোর সাথে নিজেদের সম্পৃক্ত করা ও সেগুলো করার ক্ষেত্রে আধুনিক ল্যাবরেটরি গড়ে তোলা। আরেকটি দিক হচ্ছে, আমাদের দেশীয় যে উপাদান বা কাঁচামাল রয়েছে সেগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে গবেষণালব্ধ নতুন নতুন শিল্প ধারণার জন্ম দেওয়া। এই শিল্পগুলো কেবল দেশের চাহিদা মিটাবে না বরং দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানিযোগ্য শিল্পে পরিণত হবে। দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে অবদান রাখবে।

সাম্প্রতিক সময়ের কিছু উদ্ভাবনমুখী খবর এই বিষয়ে আমাদের আশান্বিত করেছে। এর একটি হচ্ছে, নারকেলের ছোবড়ায় তৈরি ‘সিøপারের’ প্রথম ইউরোপযাত্রা । আরেকটি হচ্ছে, দেশে এবার কলাগাছের আঁশ দিয়ে তৈরি হচ্ছে শাড়ি । সবচেয়ে অবাক করার মতো বিষয় হচ্ছে, যারা এই কাজগুলো করেছেন তারা কেউ গবেষক নন অথচ তারা গবেষকদের মতোই কাজগুলো করেছেন। সৃষ্টির ধর্মই এমন, কখন, কীভাবে, কার হাত ধরে বেরিয়ে আসবে সেটা আগে থেকে বলা খুব কঠিন। পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক বড় বড় আবিষ্কার বিজ্ঞানের বাইরের মানুষদের হাত ধরেও এসেছে। সব মানুষের ভিতরেই কল্পনাশক্তি থাকে, তবে সবাই সেটাকে সক্রিয় করতে পারে না। কল্পনাশক্তি সক্রিয় করলেই হয় না, তাতে যদি আনন্দ থাকে, তবেই সৃষ্টি তার লক্ষ্যে পৌঁছতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন