কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিকল্পহীন নেতৃত্বের সামনে প্রশ্নচিহ্ন

সমকাল মাহবুব আজীজ প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২৩, ০৩:০০

দাম্পত্য কলহে জর্জরিত স্বামী ও স্ত্রীকে প্রায়ই পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে শুনি– তার কারণেই সংসারটি টিকে আছে! অন্য কারও পক্ষে এই সংসার করা অসম্ভবসাধ্য ছিল! অভিযোগকারীর বক্তব্য এমন যে, তার অবস্থান বিকল্পহীন, তার জন্যই জগৎসংসার ঘূর্ণায়মান।


আমাদের রাজনৈতিক দলের নেতাদের অবস্থাও অনেকটা এ রকম– ‘বিকল্পহীন’। ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনীতিতে বিএনপির প্রধান নেতা খালেদা জিয়া মাঠে অনুপস্থিত ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে। সরকারের নির্বাহী আদেশে বর্তমানে তিনি নিজ বাড়িতে অবস্থান করলেও প্রকৃতপক্ষে সাড়ে পাঁচ বছর ধরে খালেদা জিয়া কারাগারেই আছেন। তাঁর অবর্তমানে দলের প্রধান, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান– দেড় দশক ধরে বিদেশে অবস্থানরত, আসছে সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর দেশত্যাগের ১৫ বছর পূর্ণ হবে।


গত দুই জাতীয় নির্বাচন– ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে যুক্তিসংগত কারণেই বিভিন্ন আপত্তি আছে, নানা কায়দায় ‘একদলীয়’ নির্বাচনের এন্তেজাম হয়েছে বলে দেশে-বিদেশে বহু অভিযোগ উচ্চারিত হলেও বিএনপি ও সমমনারা একদলীয় নির্বাচনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধের ব্যূহ তৈরি করতে ব্যর্থ। ২০১৪ সালে খালেদা জিয়া মাঠে ছিলেন, সেবারের হিসাব আলোচনার বাইরে রেখে অন্তরীণ খালেদা জিয়ার সময়ের বিএনপি নেতৃত্বের কথা আলোচনায় আনা যাক। ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে ও পরে আট হাজার কিলোমিটার দূর থেকে তারেক রহমানের কিছু ভিডিও বক্তৃতা কোনোভাবেই উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য যথেষ্ট ছিল না। শুধু তাই নয়, নির্বাচনে অংশ নিয়ে বিজয়ী সংসদ সদস্য, দলীয় মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে সংসদে অংশগ্রহণ করতে না দেওয়ার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সিদ্ধান্তের পেছনে আদৌ কী যুক্তি ছিল, তা আজও বোধগম্য নয়। সংসদে অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিলে বিএনপির বিজয়ী সব সদস্যই তা করবেন, একা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে কেন সংসদের বাইরেই থাকতে হলো, এতে বিএনপির কী লাভ হলো, কেউ জানে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও