৯টি প্রাণহানির দায় কে নেবে

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২৩, ০৭:৩১

নৌপথে বাল্কহেড চলাচল এখন আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে। বালুখেকোদের দৌরাত্ম্য বেড়ে যাওয়ায় বেড়েছে বাল্কহেড চলাচলও। অবৈধভাবে দিন–রাত বালু তুলে নদীগুলোর সর্বনাশ করে ফেলা হচ্ছে। সেসব বালু নিয়ে প্রতিদিন দেশের নদী ও খালগুলোতে শত শত বাল্কহেড চলাচল করে।


এতে নৌপথে একের পর এক ঘটছে দুর্ঘটনা। হতাহত হচ্ছে মানুষ। সর্বশেষ গত শনিবার রাতে মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় একটি খালে বাল্কহেডের ধাক্কায় বনভোজনের একটি ট্রলার ডুবে নারী, শিশুসহ ৯ জন মারা যান।


অথচ এর আগে আরও কয়েকটি ঘটনার কারণে মুন্সিগঞ্জে বাল্কহেড চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেয় প্রশাসন। এরপরও পরে কীভাবে এই নৌযান চলে?


প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, ২০২১ সালে বাল্কহেডের ধাক্কায় ঈদুল আজহার আগে গরুভর্তি ট্রলার ডুবে যায়। গত বছর নিবন্ধনহীন একটি বাল্কহেডের ধাক্কায় সেখানে একটি সেতুর পিলার ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক মাস সেতু দিয়ে যান চলাচল বন্ধ ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও